কলকাতা: অসুস্থ অভিনেত্রী তথা সাংসদ নুসরত জাহান (Nusrat Jahan)৷ হোম আইসোলেশনে রয়েছেন অভিনেত্রী৷ সূত্রের খবর, অভিনেত্রী তথা সাংসদ নুসরত (Nusrat Jahan)এর জ্বর হয়েছে৷ তাই বাড়িতেই বিশ্রাম নিচ্ছেন তিনি৷ তবে ডাক্তার এখনও তাকে করোনা (Coronavirus)টেস্ট করতে বলেননি৷ এই মুহূর্তে সমস্ত রকম রাজনৈতিক মিটিং ও অনুষ্ঠান থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে নুসরত জাহানকে৷

এক বছর আগে গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন অভিনেত্রী তথা সাংসদ নুসরত জাহান। অভিনেত্রীর শ্বাসকষ্ট শুরু হলে ইএম বাইপাসের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল তাকে৷

অভিনেত্রীর অসুস্থতায় স্বাভাবিক ভাবেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন তাঁর পরিজনরা৷ সেই সময় চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন, কোনও ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার জেরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন নুসরত। সেই ওষুধের পার্শ প্রতিক্রিয়া স্বরূপই তাঁর শ্বাসকষ্ট শুরু হয়েছিল। চিকিৎসকের একটি দল নুসরতের উপর নজর রাখছিলেন৷

পরিবারের সঙ্গে নুসরতের অসুস্থতার খবর পেয়েই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি খবর পেয়েই ফোন করে খোঁজ নেন বলে জানা গিয়েছিল। এছাড়াও তৃণমূলের অন্যান্য নেতা মন্ত্রীরাও তাঁর খোঁজ নিয়েছিলেন৷

সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারি মঞ্চে ভাষণ দিতে উঠতেই ভেসে এসেছিল ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান। ঘটনার পরেই টুইটারে চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেন তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহান। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মবার্ষিকীর সরকারি অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক স্লোগান ওঠার তীব্র বিরোধিতা করেন তিনি।

ঘটনার পরেই অভিনেত্রী তাঁর টুইটারে লেখেন, সরকারি মঞ্চে যেভাবে রাজনৈতিক স্লোগান ব্যবহার করা হয়েছে তার তীব্র প্রতিবাদ জানানো ছাড়া আর কোনও ভাষা নেই।

উল্লেখ্য, নেতাজির জন্মদিন উপলক্ষে ভিক্টোরিয়ার অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দু’জনে একসঙ্গেই প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সময়ও পাশাপাশি বসেছিলেন মমতা-মোদী।

বিভ্রাট ঘটে কিছুক্ষণ পরই। মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে বক্তব্য রাখার জন্য আহ্বান করতেই দর্শকাসন থেকে উঠল ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান। স্বাভাবিকভাবেই তাতে প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হন মমতা। একেবারে সরকারি মঞ্চে উঠে ক্ষোভ প্রকাশ করেন মোদীর সামনেই। মঞ্চে উঠে মমতা বলেন, ‘এটা সরকারি অনুষ্ঠান, কোনও রাজনৈতিক দলের অনুষ্ঠান নয়।’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।