আনন্দ এল রাই পরিচালিত কঙ্গনা রানাউত ও আর মাধবনের অভিনীত ‘তানু ওয়েডস মানু’ দেখতে দেখতে ১০ বছর পার করলো। ২০১১ তে মুক্তি পাওয়া এই ছবি ছিল সুপার হিট।রোমান্টিক কমেডি মুভির জগতে সেই সময় এই ছবি অনেক স্টিরিওটাইপকে ভেঙে তাঁর নিজের জায়গাতে বিশাল জনপ্রিয়তা পায়।তারপর ২০১৫ তে মুক্তি পে এই ছবির সিকুয়েল, ‘তানু ওয়েডস মানু রিটার্নস ‘.এবং একথা বলার অপেক্ষা রাখে না,এই ছবিটি আরও বেশি সাফল্য পায়।
১০ বছর পর ফিরে দেখে, ‘তানু ওয়েডস মানু’ -র কিছু অজানা তথ্য থাকলো আপনাদের জন্য :
১. কঙ্গনা রানাউত কিন্তু এই ছবিটির জন্য প্রথম পছন্দ ছিলো না।এই ছবির জন্য প্রথম নীতু চন্দ্র সাইন করেছিলেন।সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী নীতু চন্দ্র জানিয়েছেন, কীভাবে মাধবনের সুপারিশে তিনি রিপ্লেসড হয়ে গেছিলেন। মাধবন,পরিচালককে কঙ্গনার নাম রেকমেন্ড করেন। সেই সময়কার কথা বলতে গিয়ে অভিনেত্রী নীতু চন্দ্র বলেছেন,হিরোর কথাতেই পরিচালক মত বদলেছিলেন।
২. কয়েকটি রিপোর্ট থেকে জানা যায়, চিত্রাঙ্গদা সিংকেও প্রধান চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন।কারণ এই ছবির জন্য প্রয়োজনীয় তারিখ তাঁর হাতে ছিল না। একটি সাক্ষাৎকারে এই নিয়ে আফসোস করে তিনি জানিয়েছেন, বিশাল সাফল্য এর অধিকারী এই ছবিকে প্রত্যাখ্যান করার জন্য তিনি অনুতপ্ত।
৩. ২০০৭ থেকে আনন্দ এল রাই ছবি পরিচালনা করলেও,শুধুমাত্র এই সিনেমাই তাকে বলিউডে স্বীকৃতি দেয়।আনন্দ এল রাই এই ছবির প্রযোজকদের কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেছেন,এই ছবিটি তাঁর জীবনের কাছে মাইলফলক হিসেবে থাকবে।তাঁকে এই গল্পটি তাঁকে সততার সাথে বলার স্বাধীনতা দেওয়াতে তিনি নিজের মতন করে গল্পটা বানাতে পেরেছেন।
৪. চিত্রগ্রহণের সময় পরিচালক যে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন তা নিয়ে কথা বলতে তিনি বলেছেন, এই ছবি অত্যন্ত আঁটোসাঁটো বাজেটে তৈরি করা হয়েছে। তও এই ছবিটি সাফল্য পেয়েছে কারণ সবাই এই ছবির সাথে ওতোপ্রতোভাবে জড়িয়ে গিয়ে ছিলেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.