নয়াদিল্লি: গত ১২০ বছরে দিল্লিতে ফেব্রুয়ারিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে৷ আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লিতে গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৭.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷ যদিও দিল্লিতে ফেব্রুয়ারির সর্বোচ্চতম গড় তাপমাত্রা ছিল ২০০৬ সালে৷ রবিবার দিল্লির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷ যা মরশুমের গড় তাপমাত্রারও তিন ডিগ্রি উপরে রেকর্ড করা হয়েছিল৷ এই মরশুমে দিল্লির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে, আজ সোমবার দিল্লির আকাশ পরিস্কার থাকবে বলে আগেই পূর্বাভাস দিয়েছিল আবহাওয়া দফতর৷ এদি রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা প্রায় ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকবে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা৷

এরই পাশাপাশি দিনের বিভিন্ন সময় ধোঁয়াশার দাপট থাকতে পারে রাজধানীতে৷ করোনাকালে যা অস্বস্তি বাড়াতে পারে দিল্লিবাসীর। এর আগেই দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইন্ডেক্স ছিল “poor” ক্যাটাগরিতে। বিজ্ঞান মন্ত্রকের মতে, বাতাসের গুণমান ও আবহাওয়ার পূর্বাভাস পৃথিবীর উপরের অংশে বাতাসের গতি, উচ্চতর তাপমাত্রা এবং উচ্চতর সীমানাকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করছে।

দিল্লি এমনই একটি রাজ্য যেখানে গ্রীষ্ম ও শীত, দুই ঋতুই চরমভাবে অনুভব করা যায়। গরমে যেমন নাভিশ্বাস ওঠে দিল্লিবাসীর। তেমনি শীতেও হাঁড়ে কাঁপুনি ধরে যায়। ভৌগোলিক অবস্থানের জন্যই দিল্লিতে আবহাওয়ার এই পরিস্থিতি তৈরি হয়। এদিকে, দিল্লিতে ধোঁয়াশা নিয়েও নতুন করে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। দিল্লি লাগোয়া উত্তরপ্রদেশ, পঞ্জাব, হরিয়ানার একাংশ জুড়ে জমিতে ফসলের গোড়া পোড়ানোর জেরে পরিস্থিতি প্রতিবারই দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। ফসলের গোড়া পোড়ানোর জেরে সৃষ্ট দূষণ গ্রাস করে নেয় গোটা দিল্লিকে। ভয়ঙ্করভাবে পরিবেশ দূষিত হয়ে পড়ে।

ফসলের গোড়া পোড়ানোর জেরে সৃষ্ট বায়ু দূষণ নিয়ে জেরবার হন দিল্লিবাসী। বিষয়ি নিয়ে মামলা পর্যন্ত হয়েছে আদালতে। সুপ্রিম কোর্ট জমিতে ফসলের গোড়া পোড়ানোর উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলিকে এব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ করতে বলেছে আদালত। জমিতে ফসলের গোড়া না পুড়িয়ে বিকল্প কোনও পদ্ধতি নিতে বলেছেন বিশেষজ্ঞরাও।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

জীবে প্রেম কি আদৌ থাকছে? কথা বলবেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ অর্ক সরকার I।