আমদাবাদ: ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে মহড়া শুরু করে দিল কোহলি অ্যান্ড কোং৷ সিরিজের চতুর্থ তথা শেষ টেস্টের জন্য মোতেরার নেটে জোরকদমে প্র্যাকটিস বিরাট-রোহিতদের৷ চার টেস্টের সিরিজে ২-১ এগিয়ে থেকে শেষ টেস্টে নামছে ভারত৷

বৃহস্পতিবার থেকে মোতেরায় নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে শুরু হচ্ছে চতুর্থ টেস্ট৷ তারই প্রস্তুতি হিসেবে সোমবার পুরোদমে নেট প্র্যাকটিস করেন রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, অজিঙ্ক রাহানেরা৷ ক্যাপ্টেন কোহলি ও তাঁর ডেপুটি রাহানের নেট প্র্যাকটিসের ভিডিও অফিসিয়াল টুইটারে আপলোড করেছে বিসিসিআই৷ টিম ইন্ডিয়ার সিনিয়র ক্রিকেটাররা নেটে পেসার ও স্পিনারদের বিরুদ্ধে প্র্যাকটিস করেন৷ হেড কোচ রবি শাস্ত্রীকে দেখা গেল দলের দুই তারকা ব্যাটসম্যান রোহিত ও কোহলির সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ আলোচনা করতে৷

পিঙ্ক বল টেস্টের পিচ নিয়ে কম সমালোচনা হয়নি৷ সেই স্টেডিয়ামেই হবে সিরিজের শেষ টেস্ট৷ এখানেই ডে-নাইট টেস্টে ১১টি উইকেট নিয়ে নজর কাড়েন বাঁ-হাতি পেসার অক্ষর প্যাটেল৷ বাঁ-হাতি স্পিনারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ইংরেজ ব্যাটসম্যানদের প্যাভিলিয়নে ফিরতে বাধ্য করেন অভিজ্ঞ অফ-স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন৷ তিনিও নেন ৯ উইকেট৷

নবনির্মিত মোতেরা স্টেডিয়ামের ঘূর্ণি পিচে দু’দিনের কম সময়ে পিঙ্ক বল টেস্ট শেষ করে দেয় ভারত৷ জয়ের জন্য মাত্র ৪৯ রান তাড়া করতে নেমে মাত্র ৭.৪ ওভারে কোনও উইকেট না-হারিয়ে টেস্ট জিতে নেয় টিম কোহলি৷ এই জয়ের ফলে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল যাওয়ার পথে আরও এগিয়ে গেল ভারত৷ এখানেই ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজের শেষ টেস্ট ড্র করলেই ফাইনালে যাওয়ার টিকিট পেয়ে যায় বিরাটবাহিনী৷

পিঙ্ক বল টেস্টে ভারত বড় ব্যবধানে জিতলেও মোতেরার পিচ নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে৷ প্রথম দিন থেকেই বল ঘুরতে থাকা টেস্টের মেয়াদ দু’দিনও পূর্ণ হয়নি৷ দ্বিতীয় দিন শেষ হওয়ার আগেই ম্যাচ জিতে নিয়েছে ভারত৷ দ্বিতীয় দিন ১৭টি উইকেট পড়েছে৷ সব ক’টি উইকেট নেন স্পিনাররা৷ প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ডের ১১২ রানের জবাবে ১৪৫ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল ভারতের ইনিংস৷ দ্বিতীয় ইনিংসে ইংল্যান্ডকে ৮১ রানে শেষ করে দিয়ে হাসতে হাসতে ম্যাচ জিতে নেয় কোহলি অ্যান্ড কোং৷ শেষ টেস্ট ড্র করতে পারলেই টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে পৌঁছে যাবে ভারত৷ সেক্ষেত্রে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হবে টিম ইন্ডিয়া৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।