আসলে সুখটা সবসময়েই আপেক্ষিক কিন্তু সেই ক্ষণস্থায়ী সময়ের মধ্যেই আমাদের খুঁজে নিতে হয় শান্তি। সেইসঙ্গে আপনজনকেও দিতে হয় শান্তি। তবে এর জন্যে খুব পরিশ্রম লাগে না। শুধু দরকার একটু বুদ্ধি আর ভালোবাসা। মন থেকে যাই করবেন সেটাই ভালোবাসায় ফুটে উঠবে।

১. আজকাল আমরা বড্ডো যান্ত্রিক হয়ে গিয়েছি। তাই এই যান্ত্রিকতার আড়ালে নিজেকে বের করুন। সময় বের করে নিজেই লিখুন মনের কথা নিজের হাতে। একে অপরকে তুলে দিন সেই চিঠি। দেখবেন এক অন্য আনন্দে ভাসছেন দুজনেই। সেখানে যে হাতের ছোঁয়া, ভালোবাসার ছোঁয়া থাকে তা পাওয়া যায় না সেই মেসেজে।

২. আপনারা একে অপরের বাড়ি সম্পর্কে জানুন। কারুর বাড়ি একটু দূরে হলে ঘুরেও আসতে পারেন কয়েকদিনের ছুটিতে। এতে দুই বাড়ি একে অপরকে জানবে। বিয়ে বা সম্পর্ক শুধু দুই মানুষের মধ্যে হয় না, হয় দুটি পরিবারের মধ্যেও। নিজেদের জায়গার বিশেষত্ব জানান। আবার সেই জায়গা ঘুরে আপনার সঙ্গীর কেমন লাগলো সেটাও জানুন।

৩.রবিবারের ছুটিতে যেতে পারেন পিকনিক। এর জন্যে যে শুধু শীতকালই যথোপযুক্ত তা নয় একেবারেই। দরকার শুধু ঘুরতে যাওয়ার মন আর ইচ্ছে। সঙ্গীর সঙ্গে খোলা আকাশের নীচে সময় কাটালেই সব সমস্যা দেখবেন নিজের থেকেই উবে যাচ্ছে। সেখানে চাইলে একটু নৌকায় ঘোরা বা দোলনায় চেপে শৈশবে হারিয়ে যাওয়া এসবও করতে পারেন।

৪. বাড়ির মধ্যে একটু ঘনিষ্ঠ হতেই পারেন। ধরুন কেউ নেই বাড়িতে। সেই সুযোগেই রোম্যান্স জাগিয়ে তুলুন আবার। সঙ্গীকে কীভাবে চান বা আপনি তার থেকে শারীরিকভাবে কী চান অর্থাৎ আপনার গোপন ফ্যান্টাসি জানিয়ে দিন তাকে। হয়তো সেও দসুযোগ খুঁজছিল।

৫. মনকে শান্তি দিতে সপ্তাহে একদিন বা মাসে একদিন গেলেন স্পাতে। দুজনেই নিলেন স্পা। দেখবেন মন ও শরীর একেবারে চনমনে হয়ে গেছে। ফলে ফিরে এসেছে সেই বহুকাল আগে হারিয়ে যাওয়া উদ্দিপনা ও জোশ। এর জন্যে আপনাদের পারস্পরিক সম্পর্কও দৃঢ় হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।