কলকাতা: আজকের সমাজ আমাদের অনেকটা খোলামেলা হয়েছে। সমকামিতা, প্রেম করে বিয়ে, সমকামীদের বিয়ে এছাড়াও বিভিন্ন ধরণের সম্পর্ককে মান্যতা দিতে শিখেছে। তবে একটা সময় ছিল যখন প্রেম করা বা প্রেম করে বিয়ে করার প্রস্তাবটাও ভুল বলে মানা হতো। কিন্তু এখনো কিছু ক্ষেত্রে এই নিয়ে গোঁড়ামি পুষে রাখেন মা-বাবারা। তবে সেই ক্ষেত্রে দম্পতিদের সমস্যা হয় বিয়ের পথে এগোতে গিয়ে। বেশিরভাগই মেয়ের বাড়ির লোক বেঁকে বসে। তখন চলে মান ভঞ্জনের পর্ব। সেক্ষেত্রে যারা আর পেরে উঠছেন না, তারা হাল ছাড়বেন না। আপনাদের জন্যে রইলো সহজ কিছু টিপস।
১. আগে জানুন আপনার বাড়ির লোক আপনার জন্যে স্বামী হিসেবে কেমন ছেলে চাইছে। তাদের পছন্দের গুণগুলি আয়নার সঙ্গীর মধ্যে থাকলে আপনি নিশ্চিন্তে দেখা করান। জেনে রাখুন, জহুরিরাই আসল হিরে চেনেন। তাই তাদের বোঝার হলে তারা আপনার সঙ্গীকে দেখেই তার গুণ জেনে যাবেন।
২. নিজের মায়ের সঙ্গে একটু নরম মধুর সুরে কথা বলুন। তাকে বোঝান আপনি স্বপ্নে যেমন ছেলেকে আপনার জীবনসঙ্গী বানাবেন ভেবেছিলেন, সেই ছেলেটি বা মেয়েটি সেরকমই গুণের অধিকারী। দরকারে একটু খোঁচা দিন মাকে। মায়ের মন, দেখবেন আপনি ঠিক বোঝালে এমনিই গলে যাবে।
আরো পোস্ট- জলের নীচে একটা গোটা সাম্রাজ্য! কে বানান…
৩. বাড়িতে যদি বৌদি থাকে তাহলে তার সঙ্গে খাতির জমান। দুই-একটা মিষ্টি গিফট দিলেই গলে যাবে আপনার আদরের বৌদিও। এবার তার সঙ্গে আপনার সঙ্গীর ভাব জমান। সে যদি তাকে সুপাত্র বা পাত্রী মনে করে তাহলে তাকে দিয়ে দাদার দিকে কথাটা ঠেলুন। বৌদির কথা নিশ্চয় দাদাও ফেলতে পারবেন না। দাদা আলাদা করে আপনার বাবার সঙ্গে কথা বললে বাবা একটু বুঝবেন।
৪. শেষে যদি দেখেন কোনোভাবেই রাজি করানো যাচ্ছে না, সেক্ষেত্রে আপনাকে সম্পর্কটা নিয়ে আর একবার ভাবতে হবে। আপনার গুরুজনেরা আপনার থেকে বেশি দূরদৃষ্টিসম্পন্ন। তবে আপনি আর একবার সঙ্গীর সঙ্গে দেখা করো আপনার দিকের সমস্যাটা বলুন। হতে পারে তার কাছে আরো কোনো ভালো উপায় রয়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.