নয়াদিল্লি : আজ সোমবার দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে ৯৩ তম জাতীয় বিজ্ঞান দিবস। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞানের অবদানকে স্মরণ করে সারা দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পালন করা হয় বিশেষ এই দিনটিকে। তবে করোনার কারনে উদ্ভুত পরিস্থিতির জন্য চলতি বছর কিছুটা জৌলুস হীন ভাবেই পালিত হচ্ছে জাতীয় বিজ্ঞান দিবস।
প্রতি বছর এই দিনে বিশিষ্ট পদার্থবিদ চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রামন-এর ‘রামন এফেক্ট’ (১৯২৮) আবিস্কারের সম্মানে জাতীয় বিজ্ঞান দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়। ভারতীয় এই মহান বিজ্ঞানীর রামন এফেক্টের আবিষ্কার বদলে দিয়েছিল বিজ্ঞানের সংজ্ঞা। তাঁর এই যুগান্তকারী সৃষ্টির জন্য ১৯৩০ সালে তাঁকে নোবেল পুরষ্কারে ভূষিত করা হয়।
এ বছর জাতীয় বিজ্ঞান দিবসের থিম ‘ফিউচার অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন’ অর্থাৎ ভবিষ্যতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতি। এই থিমকে সামনে রেখেই বিজ্ঞান ভবনে দিনটি পালন হবে। বিজ্ঞানে অবদানের জন্য কৃতীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। প্রতি বছরই বিজ্ঞানের কৃতী ছাত্র ছাত্রীদের এই পুরুস্কার প্রদান করা হয়।
শুধু তাই নয় জাতীয় বিজ্ঞান দিবসে বিশিষ্ট পদার্থবিদ রামানুজকে স্মরণ করে দেশের উপরাষ্ট্রপতি এম. বেঙ্কাইয়া নাইডু তাঁর টুইট বার্তায় বলেন, “আজ জাতীয় বিজ্ঞান দিবস। বিশেষ এই দিন উপলক্ষে বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় এবং বিজ্ঞান উৎসাহিদের প্রতি আমার অভিনন্দ রইল। ১৯২৮ সালের এই দিনে স্যার সিভি রমন তাঁর ‘রমন এফেক্ট’ আবিষ্কারের কথা ঘোষণা করেছিলেন এবং ভারতে বিজ্ঞানের চেহারা বদলেছিলেন।”
তিনি আরও বলেন, “আজ বিজ্ঞান মানুষের অগ্রগতির লাইফ লাইন। আজ যেমন আমরা জাতীয় বিজ্ঞান দিবস উদযাপন করি, আসুন আমরা বিশ্বব্যাপী শান্তি, বিকাশ এবং মানুষের জীবনযাত্রার উন্নতি করতে বিজ্ঞানকে কাজে লাগানোর সংকল্প করি।”
এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও তাঁর মাসিক ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে জাতীয় বিজ্ঞান দিবস উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “দেশের যুবসমাজ ভারতের বৈজ্ঞানিক ইতিহাস জানবে ও বুঝবে। মহান বিজ্ঞানীদের সম্পর্কে আরও অনেক বই পড়বে।
স্বনির্ভর ভারতে’ বিজ্ঞানের বিশাল অবদান রয়েছে।”
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.