চেন্নাই: একদিকে বাড়ছে বিধানসভা নির্বাচনের পারদ। এরই মধ্যে ৩১ মার্চ অবধি লকডাউন হচ্ছে তামিলনাডু। এই সময়ে অফিস, কাছারি ও বড় সংস্থাগুলিতে অল্প কিছু সংখ্যক কর্মচারীরা কাজ করতে পারবে বলে জানানো হয়েছে।
লকডাউন চলাকালীন সরকারি-বেসরকারি অফিস, দোকান এবং শিল্প প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন সময়ে অল্প কিছু কর্মচারী থাকতে পারবে। লকডাউন সম্পর্কিত অন্যান্য প্রোটোকল ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধেও নেওয়া হবে কঠোর পদক্ষেপ। কনটেইনমেন্ট জোন সম্পর্কে সজাগ থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় পরিষেবা ছাড়া অন্য সমস্ত সাধারণ কাজকর্মে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমনকি বিমান ভ্রমণেও কিছু ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
রবিবারে তামিলনাডুতে নতুন করে ৪৭৯ জন করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। এছাড়া করোনা আক্রান্ত ৩ রোগীর মৃত্যুও হয়েছে। যার ফলে তামিলনাডুতে মোট সংক্রামিতের সংখ্যা দাঁড়াল ৮.৫১ লক্ষ। মোট মৃত্যু হয়েছে ১২ হাজার ৪৯৬ জন। অন্যদিকে চেন্নাইতে এদিন আক্রান্ত হয়েছে ১৮২ জন। যার ফলে দক্ষিণের এই শহরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে২,৩৫,৫৩২। রবিবার তামিলনাড়ুতে মোট ৫০ হাজারেরও বেশি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সারা রাজ্যে এখন অবধি মোট ১ কোটি ৭৪ লক্ষ নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
অন্যদিকে পরিস্থিতি গম্ভীর হচ্ছে মহারাষ্ট্রেও। ক্রমশই বাড়ছে সংক্রমণ। তাই লকডাউন শিথিল হওয়ার পরিবর্তে তা আরও বেড়ে গিয়েছে মহারাষ্ট্রের অমরাবতীতে। ৮ মার্চ পর্যন্ত এলাকায় চলবে সম্পূর্ণ লকডাউন। গত কয়েকদিন এলাকায় করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন।
মহারাষ্ট্রের অমরাবতী ও আঁচলপুরে ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জারি ছিল লকডাউন। পরিস্থিতি দেখে ১ মার্চ পর্যন্ত তা বাড়ানো হয়। কিন্তু এখনও আয়ত্তে আসেনি সংক্রমণ। তাই আরও ৭ দিন লকডাউন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। আগামী ৮ মার্চ পর্যন্ত এই দুই এলাকায় জারি থাকবে লকডাউন।
অমরাবতী ছাড়া আকোলা, ওয়াসিম, বুলধারা, যাবাতমল এলাকাতেও ছড়িয়েছে করোনা। ফলে এই সব এলাকাতেও একাধিক নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। লাতুর জেলাতেও হু হু করে ছড়াচ্ছে সংক্রমণ।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.