নয়াদিল্লি: ১ মার্চ থেকে দেশজুড়ে শুরু হচ্ছে করোনার দ্বিতীয় পর্যায়ের টিকাকরণ অভিযান। এই পর্যায়ে ষাটোর্ধ্ব প্রবীণ নাগরিক ও ৪৫ বছরের উপরের বয়সী যাঁদের কোমর্বিডিটি রয়েছে, তাঁদের টিকা দেওয়া হবে। টিকাকরণের এই পর্যায়ে পঞ্চাশোর্ধও নাগরিকদেরও রাখা হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, সরকারি টিকাকরণ কেন্দ্রগুলিতে বিনামূল্যে করোনার টিকা মিলবে। তবে প্রাইভেট হাসপাতালগুলি থেকে টিকা নিতে গেলে আগে থেকে নির্ধারিত খরচ দিতে হবে।

গত ১৬ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে করোনার টিকাকরণ অভিযান শুরু হয়েছে। প্রথম পর্বে দেশের ৩ কোটি ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কারককে করোনার ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। চিকিৎসক, নার্স-সহ সব স্বাস্থ্যকর্মী, দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে টিকা দেওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে ভোটকর্মীদেরও এখন করোনার টিকা দেওয়া চলছে। ১ মার্চ থেকে দেশজুড়ে শুরু করোনার দ্বিতীয় পর্বের টিকাকরণ অভিযান। এই পর্বে মূলত তিনটি ধাপে টিকাকরণ চলবে। আগাম স্ব-নিবন্ধন, সাইটে নিবন্ধকরণ এবং তারপর ভ্যাক্সিন গ্রহণ।

দেশজুড়ে ১ মার্চ থেকে শুরু করোনার দ্বিতীয় পর্বের টিকাকরণ অভিযান। তার আগে দফায়-দফায় বৈঠক সেরেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রকের কর্তারা। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, দ্বিতীয় পর্বের এই টিকাকরণ অভিযানে সরকারি টিকাকরণ কেন্দ্রগুলি থেকে বিনামূল্যে ভ্যাক্সিন মিলবে। তবে যে সমল্ত নাগরিকরা বেসরকারি হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে এই ভ্যাক্সিন নেবেন তাঁদের আগে থেকে নির্ধারিত কিছু টাকা দিতে হবে ভ্যাক্সিন বাবদ।

স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, করোনর দ্বিতীয় পর্বের টিকাকরণের আগে কো-উইন ২.০ অ্যাপটি ডাউনলোড করলে সুবিধা মিলবে। এছাড়াও আরোগ্য সেতুর মতো অ্যাপের মাধ্যমেও করোনার টিকা নিতে আগাম নাম নথিভুক্ত করা যাবে। এই অ্যাপগুলির মাধ্যমেই সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনার টিকাকরণ কবে হবে এবং তার সময় জানা যাবে।

টিকাকরণের এই পর্যায়ে দেশের বিপুল নাগরিক অংশগ্রহণ করতে পারবেন। সাধারণ নাগরিক ছাড়াও ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কার যারা প্রথম পর্বের করোনার টিকা কোনও কারণে নিয়ে উঠতে পারেননি, তাঁরাও টিকা নিতে পারবেন। প্রতিটি রাজ্যকে তাদের সাধ্যমতো করোনার টিকাকেন্দ্র তৈরি করতে পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্র। বেসরকারি হাসপাতালগুলিও যাতে টিকাকরণের কর্মযজ্ঞে সমানভাবে অংশ নিতে পারে, সেব্যাপারে তৎপরতা নিতে রাজ্যগুলিকে পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

জীবে প্রেম কি আদৌ থাকছে? কথা বলবেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ অর্ক সরকার I।