দিল্লি: আমরা ঘুরতে কখন যাই? অবশ্যই যখন আমরা একঘেঁয়ে জীবন কাটাই বা জীবনে সমস্যা দানা বেঁধেছে তখন তা থেকে মুক্তি পেতেও যাই খোলা হাওয়া খেতে। কিন্তু সকলের উদ্দেশ্য সেটা নাও হতে পারে। কেউ কেউ শুধুই যান তার জীবনকেই শেষ করতে। হ্যাঁ, এমনই বলছে গবেষণা। বিখ্যাত কিছু স্থানের নাম জড়িয়ে রয়েছে এর সঙ্গে। কেন এভাবেই প্রকৃতির মধ্যে হারিয়ে যায় তারা? কী সম্পর্ক রয়েছে সেই জায়গাগুলির সঙ্গে তাদের মনস্তত্বের? অবসাদের কারণেই তারা এমন করে বলে মনে প্রাথমিকভাবে করা হয়।
১. নায়াগ্রা জলপ্রপাত: বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে নায়াগ্রা জলপ্রপাত দেখতে নানা সময়ে দর্শনার্থীরা যান সেখানে। কিন্তু এখন এটি শুধু একটি বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র নয়, পাশাপাশি আবার অন্যতম সুইসাইড স্পট হিসেবে এর দুর্নাম রটেছে। মনে করা হয় যে প্রতিবছর প্রায় ২০ থেকে ২৫ জন মানুষ ১৬৫ ফুট উপরে অবস্থিত জলপ্রপাত থেকে লাফিয়ে জলের মধ্যে আত্মহত্যা করে। হিসেবে বলছে যে ১৮৫৬ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত নায়াগ্রা জলপ্রপাত থেকে ঝাঁপ দিয়ে নাকি ২৭৮০ জন মানুষ আত্মহত্যা করেছে।
২. নানজিং ইয়াংটিজ ব্রিজ: চীনের এই ব্রিজ থেকে লাফিয়ে প্রাণ দেয় অনেকেই। এই ব্রিজটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানেই আসেন পর্যটকরা। এটি একটি দর্শণীয় স্থান হিসেবে পরিচিত। পরিসংখ্যান বলছে সারাবিশ্বের মোট আত্মহত্যার এক তৃতীয়াংশ ঘটে চীনে। ১৯৬৮ সালে সেতুটি তৈরি হয়েছিল। তারপর থেকেই নাকি পরের ৪০ বছরের মধ্যে ২০০০ মানুষ একইভাবে লাফ দিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। শুধু স্থানীয়রা নয়, দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এসে স্থানটিতে আত্মহত্যা করে।
৩. মাউন্ট মিহারা: বলা হয় যে জাপানিরা নাকি আমাদের থেকে বেশি মানসিক অবসাদে ভোগে। তাই তাদের মধ্যে মুক্তির জন্যে আত্মহত্যার হারটাও সবচেয়ে বেশি। মাউন্ট মিহারা টোকিওর প্রায় ১০০ কিলোমিটার দক্ষিণে একটি ছোট দ্বীপ আইজু অমিমার উপর অবস্থিত রয়েছে। এটি আসলে একটি আগ্নেয়গিরি। জীবন্ত আগ্নেয়গিরিতে ঝাঁপ দেয় যারা আত্মহত্যা করে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.