শিবপ্রিয় দাশগুপ্ত : কাল রবিবার ব্রিগেড (Brigade) যে পরিমাণ মানুষ হবে তাদের সবার ব্রিগেড জায়গা হবে না। এমন দাবি করলেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান (Biman Basu) বসু। এর আগে সিপিএম-এর (CPM) তরফে দাবি করা হয় রবিবার ব্রিগেড সমাবেশ হবে ঐতিহাসিক। ৭ লক্ষ মানুষ হবে এই সমাবেশে।রবিবারের সমাবেশের আগে শনিবার দুপুরে ব্রিগেডে যান বিমান বসু এবং সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী (Sujan Chakroborty)। তাঁরা পুরো ব্যবস্থাপনা ভালো করে দেখেন।

বিমান বসু এদিন বলেন, “ব্রিগেডে জওহরলাল নেহেরু ও বুলগানিন-এর সভা হয়েছিল। আমি তখন ছোট ছিলাম। স্কুল থেকে আমাদের সেই সভায় নিয়ে আসা হয়েছিল। সেটা ছিল বিরাট সভা। আমাদের রবিবারের সভা সব সভার ভিড়কে ছাপিয়ে যাবে। আমাদের পার্টি সাড়ে à§­ লক্ষ মানুষ আনবে। কংগ্রেস (Congress) কিছু লোক আনবে, কত আনবে জানি না। ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট (Indian Secular Front) লোক আনবে। তাই ব্রিগেডে মানুষের জায়গা হবে না। ব্রিগেড ছাপিয়ে যাবে।”

এবার করোনা আবহে বাম, কংগ্রেসের এই ব্রিগেড হতে চলেছে। তাই করোনা বিধি মেনেই মঞ্চ বইটি করা হয়েছে। বিমান বসু জানান, “মঞ্চের মাপ করা হয়েছে ৫০ ফুট বাই ২৪ ফুট। বিভিন্ন দলের নেতারা এসে যাতে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে মঞ্চে বসতে পারেন সেই কথা ভেবেই এবার সভা মঞ্চের মাপ বাড়ানো হয়েছে। যারা বলেছিলো দূরবীন দিয়ে দেখা যায় না, নির্বাচনের পরে তাদের কি দশা হবে সেটার জন্য তাদের অপেক্ষা করতে হবে।”

বিমান বসু আরও জানান, “ব্রিগেডে যারা প্রবেশ করতে পারবেন না, তাঁরা যাতে সমস্ত নেতাদের ভাষণ শুনতে পান তার জন্য ৬২০টি মাইক লাগানো হয়েছে যাতে করোও শুনতে কোনও রকম অসুবিধা না হয়।”

এদিকে কংগ্রেসের তরফে জানানো হয়েছে তারাও রাজ্যের সমস্ত জেলা থেকে কর্মীদের ব্রিগেডে আনার জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এবারের নির্বাচনটা অন্য বারের তুলনায় অনেকটাই আলাদা। তাই আমাদের দায়িত্ব আছে ব্রিগেডে কর্মীদের নিয়ে এসে এই সমাবেশকে সফল করা।

করোনা বিধি মেনে এবারের ব্রিগেড হচ্ছে। সভায় আসা কর্মীদের জন্য সিপিএম-এর তরফে খাবারের প্যাকেটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই খাবারের প্যাকেটে থাকছে লুচি, আলুরদম ও মিষ্টি ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

জীবে প্রেম কি আদৌ থাকছে? কথা বলবেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ অর্ক সরকার I।