মুম্বই: সইফ-করিনার সদ্যজাতকের এখন মুখই দেখেনি,ঠাকুমা শর্মিলা ঠাকুর।ভিডিও কলে,তাঁকে দেখলেও এখন সামনা সামনি দেখা হয়নি। না না কোন মান-অভিমানের পালা নয়।আসলে, এই মুহূর্তে দিল্লিতে আটকে রয়েছেন শর্মিলা ঠাকুর। দিল্লিতে আটকে থাকায় তিনি মুম্বইতে এসে পৌঁছতে পারেননি। তাই সইফ, করিনার নবজাতককে দেখতে পাননি শর্মিলা ঠাকুর।
করোনার জেরেই এই সিদ্ধান্ত দিল্লি থেকে মুম্বইতে আসতে পারছেন না। কোভিডে আক্রান্ত হতে পারেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী, এই ভয়েই দিল্লি থেকে তাঁর মুম্বইতে আসা হচ্ছে না। ফলে সইফের নবজাতককে দেখতে আরও বেশ কয়েকদিন শর্মিলা ঠাকুরকে অপেক্ষা করতে হবে । রবিবার দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দেন সইফ ঘরণী করিনা কাপুর খান। মুম্বইয়ের ব্রিজ ক্যান্ডি হাসপাতালে দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম হয়েছে করিনার। মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতাল এবং বাড়ির সামনেতে পাপারাজ্জিদের ভিড় এক ঝলক দেখতে চায় তারা করিনা কাপুর খান এর দ্বিতীয় সন্তানের মুখ।
মঙ্গলবার হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে চটপট গাড়িতে উঠে বাড়ির পথে রওনা হন সইফ আলি খান এবং করিনা কাপুর খান। নবজাতককে নিয়ে বাড়িতে ফেরার পর করিশ্মা কাপুর, সোহা আলি খান, কুণাল খেমুরা দেখতে আসেন তাঁদের। করিনার মা ববিতা কাপুর, দিদি করিশমা কাপুর সকলেই এসেছিলেন সইফ-করিনার বাড়িতে।
বৃহস্পতিবার সইফ, করিনার নতুন বাড়িতে হাজির হন সারা। নিজের ছোট ভাইয়ের জন্য বেশ পছন্দসই এবং দামি উপহার এনেছেন সারা।
প্রসঙ্গত, প্রেগন্যান্ট অবস্থাতেই লাল সিং চাড্ডা র শুটিং চলিয়ে গেছেন অভিনেত্রী করিনা কপুর খান।কোনও অবস্থাতেই কাজের সঙ্গে আপোস করেননি অভিনেত্রী। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে করিনা কাপুর খান সবসময় নিজের মত করে কাজ করতেই ভালোবাসেন। তিনি ১৭ বছর বয়স থেকে কাজ করে যাচ্ছেন ।তাই এবার অন্তঃসত্ত্বা অবস্থাতে কাজ করে গেছেন। তবে সাবধানে, তাঁর বাড়িতে একটা ছোট্ট শিশু আছে, সেটা মাথায় রেখেই।
অন্যদিকে তৈমুর আলি খানও সেলেব মহল থেকে আম আদমির কাছে যথেষ্ট পপুলার। তাকে বিভিন্ন সময়ে পোজ দিতে দেখা গেছে মিডিয়ার সামনে। পপুলারিটির দিক থেকে তিনি সেলিব্রিটি চাইল্ডদের মধ্যে অন্যতম নাম।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.