ভদোদরা: একইদিনে অবসর নিলেন জাতীয় দলের দুই প্রাক্তন ক্রিকেটার। বিনয় কুমার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের কয়েক ঘন্টার মধ্যে সবধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা করলেন ২০০৭ টি২০ এবং ২০১১ ভারতের ৫০ ওভারে বিশ্বজয়ের অন্যতম তারকা ইউসুফ পাঠান। দেশের জার্সি গায়ে কেরিয়ারে ৫৭টি ওয়ান-ডে এবং ২২টি টি২০ ম্যাচ খেলেছেন এই প্রাক্তন তারকা অল-রাউন্ডার তথা ইরফান পাঠানের দাদা।
এছাড়া একাধিক ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে আইপিএল কেরিয়ারে ১৭৪টি ম্যাচ খেলেছেন ইউসুফ। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য রাজস্থান রয়্যালস। ২০০৮ আইপিএল অভিষেক মরশুমে রাজস্থান রয়্যালসকে খেতাব জিততে সাহায্য করেছিল পাঠানের ব্যাট। ওই আইপিএলেই ৩৭ বলে বিধ্বংসী শতরানের ইনিংস হাঁকিয়েছিলেন ইউসুফ। আইপিএল কেরিয়ারের শেষদিকে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়েও খেলেছেন ৩৮ বছরের এই ক্রিকেটার। ২০১২ গৌতম গম্ভীরের খেতাবজয়ী দলের সদস্যও ছিলেন তিনি। টুইটারে এক বিবৃতির মধ্যে দিয়ে শুক্রবার ক্রিকেট থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করেন ইউসুফ।
সোশ্যাল মিডিয়ায় এই পিঞ্চ-হিটার ব্যাটসম্যান লেখেন, ‘জীবনে ক্রিকেটের ইনিংসে দাঁড়ি টানার সময় চলে এসেছে। আমি আনুষ্ঠানিকভাবে সমস্তধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা করছি। আমি আমার পরিবার, বন্ধু, অনুরাগী, দল, কোচ এবং গোটা দেশকে ধন্যবাদ জানাতে চাই আমায় হৃদয় দিয়ে সমর্থন করার জন্য এবং ভালবাসার জন্য।’
পাঠান আরও লেখেন, ‘আমার এখনও মনে পড়ে প্রথমবার দেশের জার্সি গায়ে চাপানোর দিনটির কথা। আমি সেদিন শুধু জার্সি গায়ে চাপাইনি একইসঙ্গে আমার পরিবারের, কোচেদের, প্রিয়জনদের, সর্বোপরি গোটা দেশের এবং আমার নিজের প্রত্যাশা নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছিলাম। দেশের হয়ে জোড়া বিশ্বকাপ জয় এবং সচিন তেন্ডুলকরকে নিজের কাঁধে তুলে নেওয়ার মুহূর্তগুলো আমার কেরিয়ারের সেরা মুহূর্ত।
আমি আমার আন্তর্জাতিক কেরিয়ার শুরু করেছিলাম এমএস ধোনির অধিনায়কত্বে, আইপিএল অভিষেক হয়েছিল শেন ওয়ার্নের অধিনায়কত্বে আর রঞ্জি অভিষেক হয়েছিল জ্যাকব মার্টিনের নেতৃত্বে। আমি প্রত্যেককে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করতে চাই আমার প্রতি বিশ্বাস রাখার জন্য।’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.