কলকাতা: দুই বন্দর কলকাতা এবং হলদিয়াতে কেন্দ্র করে আগামী পাঁচ বছরে ২৫,০০০ কোটি টাকার বেসরকারি লগ্নির উদ্যোগ নিয়েছে শ্যামা প্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দর (এস এমপি)কর্তৃপক্ষ। এজন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে ৩৫টি মউ স্বাক্ষর হয়েছে। এছাড়া আগামী ২-৪ মার্চ আন্তর্জাতিক স্তরের মেরিটাইম ইন্ডিয়া সামিট অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। ওই শীর্ষ সম্মেলনে কলকাতা এবং হলদিয়া বন্দরের নানা দিক তুলে ধরা হবে বলে সম্প্রতি এসএমপি সূত্রে জানা গিয়েছে। সামুদ্রিক বাণিজ্য সংক্রান্ত এই সম্মেলনটিতে গোটা দেশের প্রায় ৪০০টি প্রকল্প তুলে ধরা হবে। যার ফলে সব মিলিয়ে বিনিয়োগের সম্ভাবনা থাকবে দুই লক্ষ কোটি টাকা। দেশ বিদেশ থেকে বিভিন্ন সংস্থা এবং বিশেষজ্ঞরা ভার্চুয়ালি এই সম্মেলনে যোগ দেবেন।‌ এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

এদিকে তাজপুর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ নিয়ে কয়েক বছর আগে রাজ্য সরকারের সঙ্গে কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষের যৌথ উদ্যোগে একটি সংস্থা ( স্পেশাল পারপস ভেহিকেলস) গঠন করা হয়েছিল। সেটি এখনও অস্তিত্ব আছে বলে বন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গিয়েছে। রাজ্য সরকার ওই প্রস্তাবিত বন্দর প্রকল্পের কাজে অংশ গ্রহণ করার জন্য আগ্রহ পত্র ডাকা হয়েছে। সেটা কতটা কি এগোয় তারদিকে তাকিয়ে আছে। তবে প্রস্তাবিত তাজপুর বন্দরটি বাস্তবায়িত হলে তখন সেখানে এসএমপির কতটা কি ভূমিকা থাকবে সে ব্যাপারে কোনো স্পষ্ট ইঙ্গিত মেলেনি।

এই পরিস্থিতিতে অবশ্য কলকাতা এবং হলদিয়া বন্দরের বেসরকারি বিনিয়োগ আনার পরিকল্পনা নিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। যদিও পাশাপাশি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার সঙ্গেও মৌ স্বাক্ষর করা হচ্ছে। গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স-এর সঙ্গে মউ স্বাক্ষর হয়েছে কলকাতা বন্দরের খিদিরপুর ডকের জাহাজ মেরামতের কাজে । তাছাড়া ইস্টার্ন ফ্রেইট করিডোর তৈরি হয়ে গেলে তখন কলকাতা এবং হলদিয়া বন্দরের মাধ্যমে পণ্য পরিবহনের পরিমাণ আরও বেড়ে যাবে বলে এসএমপি কর্তৃপক্ষ আশা করছেন। ফ্রেইট করিডোর মারফত আসা পণ্য ডানকুনি থেকে রেলপথে বন্দরে নিয়ে আসা হবে এজন্যে ডানকুনিতে একটি টার্মিনাল গড়ার জন্য একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে মউ হয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

জীবে প্রেম কি আদৌ থাকছে? কথা বলবেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ অর্ক সরকার I।