কলকাতা: একুশে শাসক দলের নজরে মহিলা ভোট৷ আন্তর্জাতিক নারী দিবসে (International Women’s Day)পথে নামবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)৷

আগামী ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস৷ ওইদিন মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে পথে নামবে নারীশক্তি৷ ভবানীপুর থেকে যাদবপুর পর্যন্ত হবে পদযাত্রা৷ এই দিবসটি পালনের পেছনে রয়েছে নারী শ্রমিকের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের ইতিহাস৷

নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) মহিলা ভোটারই ৩.৫৯ কোটি৷ ৮১% মহিলাই ভোট দিয়ে থাকেন৷ তবে মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটার বেশি৷ পুরুষ ভোটার ৩.৭৩ কোটি৷

২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee)নেতৃত্বে প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলা এগিয়ে চলেছে বলে দাবি রাজ্য সরকারের৷ পাশাপাশি বাংলায় মহিলাদের জন্য একাধিক প্রকল্প চালু করেছে মমতা সরকার৷

কন্যাশ্রীর হাত ধরে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সম্মান পেয়েছে রাজ্য৷ মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর এই প্রকল্প চালু হয়। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য বাল্যবিবাহ রোধ করা

এছাড়া রয়েছে স্বাবলম্বন প্রকল্প৷ এই প্রকল্পটি বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) অথবা কোম্পানির মাধ্যমে রূপায়িত হচ্ছে। স্বাবলম্বন সমাজের প্রান্তিক, অসহায় মহিলা, নারীপ্রচার চক্র থেকে উদ্ধার হওয়া মহিলা, যৌনকর্মী, রূপান্তরকামী সম্প্রদায় এবং ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ও নৈতিক বিপদের সম্মুখীন মহিলাদের বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।

অন্যদিকে ১৯০৯ সালে ২৮ ফেব্রুয়ারিতে নিউ ইয়র্ক সিটিতে প্রথম নারী দিবস পালন করা হয়। ১৯০৮ সালে বস্ত্র কারখানার শ্রমিকেরা কাজের যোগ্য় সম্মানের জন্য় প্রতিবাদ শুরু করেছিলেন। ১৯১০ সালে ডেকানমার্কে অনুষ্ঠিত হয়ে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন। সেখানে ১৭টি দেশের ১০০ জন নারী প্রতিনিধি যোগ দিয়েছিল।ওই সম্মেলনে প্রস্তাব দেওয়া হয়, প্রতি বছর ৮ মার্চ যাতে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করা হবে৷

১৯১৩ সালে আন্তর্জাতিক নারী দিবস প্রথম বিশ্ব যুদ্ধে প্রতিবাদ জানায়।১৯৭৫ সালে জাতিসংঘ আনুষ্ঠানিক ভাবে ৮ মার্চ দিনটিকে নারী দিবস হিসাবে ঘোষণা করা হয়ে।১৯৭৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ সদস্য় রাষ্ট্রগুলিকে নারী অধিকার ও বিশ্ব শান্তি রক্ষার জন্য জাতিসংঘ দিবস হিসাবে ৮ মার্চকে ঘোষণা করার আহ্বান জানায়। বিশ্বের অনেক দেশ এই দিনটিতে সরকারি ছুটি পালন করে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

জীবে প্রেম কি আদৌ থাকছে? কথা বলবেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ অর্ক সরকার I।