নয়াদিল্লি : দেশে ফের বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। পরিস্থিতির প্রভাব পড়ল বিমান পরিষেবাতেও। ডিরেক্টর জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন বা ডিজিসিএ জানিয়েছে আগামী ৩১শে মার্চ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক বিমান পরিষেবা (Ban on commercial international flights)। ৩১শে মার্চের মধ্যরাত (March 31 midnight) পর্যন্ত চালু থাকবে এই নিয়ম বলে ঘোষণা করা হয়েছে। তবে কার্গো ফ্লাইটের ওপর এই নিয়ম বলবৎ হবে না বলেই জানানো হয়েছে।
শুক্রবার এক নির্দেশিকা জারি করে এই তথ্য জানিয়েছে ডিজিসিএ। তবে জরুরি ভিত্তিতে ডিজিসিএ-র অনুমতি নিয়ে কিছু রুটে বিমান চালানো হচ্ছে বলে খবর। এদিকে, করোনার গ্রাস থেকে বাঁচতে এবার আন্তর্জাতিক যাত্রীদের জন্য নয়া স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসেডিওরস (এসওপি) বা নির্দেশিকা জারি করল অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক। ২২ ফেব্রুয়ারির ১১টা ৫৯ মিনিট থেকে নতুন নিয়ম কার্যকর হয়েছে।
দেশে করোনার সংক্রমণে কিছুটা লাগাম পরানো গেলেও ইউরোপ ও আফ্রিকার একাধিক দেশে এখনও চোখ রাঙাচ্ছে করোনা৷ প্রতিদিন সংক্রমিতের সংখ্যা বাড়ছে৷ ভারতের করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনার পর আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা স্বাভাবিক করা হয়েছে বেশ কিছুদিন আগেই৷ কিন্তু বাইরের দেশগুলিতে করোনার সংক্রমণ নতুন করে মাথাচাড়া দেওয়ায় উদ্বেগ বেড়েছে এদেশেও৷ মধ্য প্রাচ্যে ফের প্রভাব বাড়িয়েছে অতিমারী৷ সেই কারণেই এবার সেই সব দেশ থেকে ভারতে আসা যাত্রীদের বিশেষ কিছু নিয়ম মেনে চলার নির্দেশিকা জারি করেছে অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক (international flights)৷
কেন্দ্রের তরফে নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, বাইরের দেশ থেকে ভারতে আসা যাত্রীদের প্রথমেই এয়ার সুবিধা পোর্টালে গিয়ে নিজেদের সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে৷ আন্তর্জাতিক যাত্রীদের ভারতে আসার তিন দিন আগে করানো করোনা টেস্টের নেগেটিভ রিপোর্ট জমা করতে হবে৷ এদেশে ঢোকার পরে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকা নিয়ে নিশ্চয়তা দিয়ে বিমান পরিবহণ মন্ত্রককে জানাতে হবে৷ হঠাত করে ঘটে যাওয়া কোনও দুর্ঘটনার খবর পেয়ে এদেশে ঢুকলে নিয়মে কিছু ছাড় দেওয়া রয়েছে৷
ভারতে ঢোকার পরে কোভিড প্রোটোকাল মেনে চলার দরুণ সংশ্লিষ্ট যাত্রী কী করতে পারবেন বা পারবেন না সেই সম্পর্কে বিমানের টিকিটেই উল্লেখ করা থাকবে৷ বিমানে ওঠার আগে যাত্রীদের প্রত্যেককে আরোগ্য সেতু অ্যাপ ডাউনলোড করতে বলা হয়েছে৷ বিমানের ভিতরেও যাতে পারস্পরিক দূরত্ববিধি মেনে চলা হয় সে ব্যাপারে নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.