মহারাষ্ট্র
গুজরাত, দিল্লি-এনসিআর, গোয়া, রাজস্থান ও কেরল থেকে যে সব যাত্রী মহারাষ্ট্রে আসবেন তাঁদের ক্ষেত্রে নেগেটিভ আরটি-পিসিআর টেস্ট রিপোর্ট বহন করা বাধ্যতামূলক। এই নির্দেশ ট্রেন বা বিমান সব ধরনের যাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য। বিমান যাত্রীদের ক্ষেত্রে বিমানে চড়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে টেস্ট রিপোর্টের প্রয়োজন এবং রেলযাত্রীদের জন্য ট্রেনে ওঠার ৯৬ ঘণ্টার আগের রিপোর্টকে মান্যতা দেওয়া হবে। যে সব বিমান যাত্রীর কাছে রিপোর্ট থাকবে না তাঁদের বিমানবন্দরে স্ক্রিনিং করানো হবে এবং যদি উপসর্গ পাওয়া যায় তবে অ্যান্টিজেন টেস্ট করাতে হবে যাত্রীকে।
কর্নাটক
মহারাষ্ট্র বা কেরল থেকে আসা যাত্রীদের নেগেটিভ কোভিড-১৯ টেস্ট রিপোর্ট বহন করা বাধ্যতামূলক। ট্রেন, বিমান এমনকী ব্যক্তিগত গাড়ি করে আসা যাত্রীদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। বিমান যাত্রীদের ক্ষেত্রে বিমানে চড়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে টেস্ট রিপোর্টের প্রয়োজন এবং রেলযাত্রীদের জন্য ট্রেনে ওঠার ৯৬ ঘণ্টার আগের রিপোর্টকে মান্যতা দেওয়া হবে। বাসের ক্ষেত্রে কনডাক্টরকে করোনা রিপোর্ট পরীক্ষা করে তবেই যাত্রীদের বাসে চড়তে দেওয়া হবে।
উত্তরাখণ্ড
মহারাষ্ট্র, গুজরাত, কেরল, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড় থেকে উত্তরাখণ্ডে আআ সকল যাত্রীদের কোভিড-১৯ টেস্ট রিপোর্ট বহন করা বাধ্যতামূলক। এছাড়াও যাত্রীদের বিমানবন্দর, রেল স্টেশন ও বাসস্টপে করোনা টেস্ট করা হবে। দিল্লি থেকে আসা সব যাত্রীদের বিনামূল্যে করোনা ভাইরাসের টেস্ট করাবে সরকার। যদি কোনও যাত্রীর করোনা পজিটিভ আসে তবে তাঁকে কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্রে পাঠানো হবে।
হিমাচল প্রদেশ
রাজ্যের সব জেলায় যাত্রীদের জন্য নেগেটিভ আরটি-পিসিআর টেস্টের প্রয়োজন না থাকলেও একমাত্র লাহুল ও স্পিতি জেলায় এই রিপোর্টের প্রয়োজন রয়েছে যাত্রীদের। ক্যাব বা ব্যক্তিগত গাড়িতে আসা যাত্রীদের ক্ষেত্রে ৭২ থেকে ৯৬ ঘণ্টার করোনা রিপোর্ট প্রয়োজন রাজ্যে প্রবেশের জন্য।
জম্মু ও কাশ্মীর
নেগেটিভ আরটি-পিসিআর টেস্টের রিপোর্ট না দেখানো পর্যন্ত সমস্ত রাজ্য থেকে আসা যাত্রীরা শ্রীনগর বিমানবন্দর ছাড়তে পারবেন না। যাঁদের পজিটিভ রিপোর্ট আসবে তাঁদের আইসোলেশনে পাঠানো হবে।
মণিপুর
উত্তরপূর্ব রাজ্যগুলি মহারাষ্ট্র ও কেরল থেকে আসা যাত্রীদের জন্য কোভিড-১৯ টেস্ট বাধ্যতামূলক করেছে। ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে বিমান বা ট্রেনে করে আ,আ যাত্রীদের জন্য এই নিয়ম প্রযোজ্য।
আসাম
আসামে ভ্রমণকারী সমস্ত যাত্রী, তাঁদের যাতায়াতের পদ্ধতি নির্বিশেষে, তাদের রাজ্যে পৌঁছানোর পরে একটি সোয়াব বা অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করাতে হবে।
মেঘালয়
রাজ্যে ভ্রমণকারীদের হয় একটি নেগেটিভ আরটি-পিসিআর টেস্ট রিপোর্ট দেখাতে হবে (প্রবেশের ৭২ ঘন্টা আগের) বা বিমানবন্দরে করোনা টেস্ট করাতে হবে।
মিজোরাম
মিজোরামে আসা যাত্রীদের ক্ষেত্রেও নেগেটিভ করোনা টেস্ট বাধ্যতামূলক। যদি তা না হয় তবে প্রবেশের মুখে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করতে হবে।
ওড়িশা
৫৫ বছর বয়সী সমস্ত যাত্রীদের রাজ্যে প্রবেশের জন্য র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের রিপোর্ট প্রয়োজন।
ত্রিপুরা
রাজ্যে প্রবেশের পর সব যাত্রীদের করোনা টেস্ট বাধ্যতামূলক (বিনামূল্য)।
লাদাখ
লাদাখে আগত সকল যাত্রীদের প্রবেশের সময় নেগেটিভ কোভিড-১৯ রিপোর্ট (প্রবেশের ৭২ ঘন্টা আগে ) প্রয়োজন।