ওয়াশিংটন: কুকুরের কয়টি পা আছে? স্বাভাবিক ভাবেই উওর আসবে চারটি। ভাবছেন এ কেমন প্রশ্ন ? পশুর কটা পা থাকে তা তো ছোটো বাচ্চারাও বলতে পারে। হ্যাঁ তা অবশ্যই বলতে পারে। আবার উত্তরটা ভুলও নয়। তাহলে কী? যদি আপনাকে কেউ বলে কুকুরের ছয়টি পা। শুনলে নিশ্চয় ভিমড়ি খাওয়ার যোগার হবে? আজ্ঞে হ্যাঁ ভিমড়ি খাওয়ার মতোই প্রশ্ন বটে।

তবে এটাও সত্যি কুকুরের ছয়টি পা দুটি লেজ আছে। যদিও এটি আমার আপনার বাড়ির পাশের কোনও ঘটনা নয়। ছয়টি পা আর দুটি লেজ নিয়ে অদ্ভুতকায় এক কুকুর ছানা জন্মেছে সুদূর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। মায়ের থেকে বিতাড়িত হয়ে বর্তমানে ওই কুকুর ছানাটিকে আনা হয়েছে ওকলাহোমা পশু হাসপাতালে। আর যা দেখে তাজ্জব বনে গিয়েছে গোটা নেট দুনিয়া। ছয়টি পা আর দুটি লেজ যুক্ত অমন কুকুর ছানার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই লাইক আর কমেন্টের বন্যা বয়ে গিয়েছে। নেটিজেনদের অনেকেই আবার ছানাটিকে নিয়ে নিজেদের উৎসাহও প্রকাশ করেছেন।

জানা গিয়েছে, ওকলাহোমা হাসপাতালের পশু বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, অদ্ভুত গড়নের ওই কুকুর ছানাটির বয়স মাত্র ৪ দিন। এখনও সে জীবিত এবং সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছে। এই বিষয়ে নীল ভেটেরিনারি হাসপাতালের বিশিষ্ট চিকিৎসক ডঃ অ্যালিসন এভারেট তাঁর ফেসবুক পোস্টে ওই কুকুর ছানাটি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে বলেন, ”তাঁর জীবদ্দশায় এই ধরনের কুকুর ছানা তিনি এই প্রথম দেখলেন। “

তিনি আরও বলেন, তাঁর মনে হয় না এ জীবনে এধরনের ছয় পা বিশিষ্ট কুকুর আর তিনি চাক্ষুস করতে পারবেন কি না। জানা গিয়েছে, ওই কুকুর ছানাটির শুধু ছয়টি পা দুটি লেজ নয় মলদ্বারও রয়েছে দুটি। তবে কুকুরটির মনোজফালাস ডিপাইগাস এবং মনোসেফালাস রাচিপাগাস ডাইব্রাকিয়াস টেট্রাপাস নামে জন্মগত অসুখ রয়েছে। যার কারণে এদের মাথা এবং বুক গহ্বর একটি থাকলেও শ্রোণী অঞ্চল, প্রজনন ব্যবস্থা এবং দুটি মূত্রনালি রয়েছে। তবুও এই কুকুর ছানা গুলি যথেষ্ট শক্তিশালী হয় বলে জানিয়েছেন তাঁরা। যদিও বর্তমানে ছানাটিকে বোতলে করে খাওয়ানো হচ্ছে। তবে তার প্রত্যেকটি অঙ্গ যথেষ্ট সক্রিয় এবং সে হাঁটাচলাও করতে পারছে। ইশারা ইঙ্গিতও বুঝতে সক্ষম সে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

জীবে প্রেম কি আদৌ থাকছে? কথা বলবেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ অর্ক সরকার I।