নিউ ইর্য়ক: অবতার ২ এর জলের নীচে করা অভিনয় নিয়ে নিজের অনুভূতি জানালেন কেট উইন্সলেট৷

সিনেমা দেখেন না এমন মানুষ আজকের দিনে পাওয়া যায় না। বিশেষ করে সকল সিনে দর্শকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণের বিষয় হলিউডি সিনেমা। একাধিক নামজাদা আন্তর্জাতিক পরিচালকেরা কি ধরনের সিনেমা দর্শকদের জন্য নিয়ে আসেন তা নিয়ে আগ্রহ থাকে গোটা বিশ্বের সিনে প্রেমী মানুষের কাছে। আর এবারে এক জনপ্রিয় সিনেমার শুটিং নিয়ে নিজেদের অনুভূতি ভাগ করে নিলেন জনপ্রিয় এক সিনে তারকা।

কেট উইন্সলেটের নাম শোনেনি এই মানুষ কার্যত পাওয়া যাবে না সিনে দর্শকদের মধ্যে। বিশেষ করে টাইটানিক সিনেমা আর তার মধ্যে জ্যাক ও রোজের ভালোবাসা অমর হয়ে রয়েছে দর্শকদের কাছে। তবে কেবলমাত্র টাইটানিক নয় অন্যান্য বেশ কিছু সিনেমাতে কাজ করে নিজের অভিনয় দক্ষতা প্রমাণ করেছিলেন। আর এবারে তিনি জেমস ক্যামেরনের বহু আলোচিত সিনেমা অবতার-২ এর শুটিং এর সময়ের কিছু অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন। যদিও দর্শকদের কাছে যথেষ্ট জনপ্রিয়তা পেয়েছিল অবতার এবং তার দ্বিতীয় ভাগ।

তিনি জানিয়েছেন এই সিনেমাতে শুটিং এর সময়ে ৭ মিনিট জলের তলাতে শুটিং করতে হয়েছিল। আর সেই সময়ে তাঁকে মৃত্যু ভয় পেয়ে বসেছিল বলেও জানিয়েছেন। সাধারণত জলের তলাতে বেশিক্ষন থাকা সম্ভব নয়। কিন্তু তার পরেও সিনেমার কারণেই শুটিং করেছিলেন তিনি জলের তলাতে। তিনি এক সাক্ষাৎকারে এও জানিয়েছেন, ওই সময়ে কার্যত তার মাথা ফাঁকা হয়ে গিয়েছিল। কোন কিছু ভাবার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছিলেন। ওই সময়ে তার মনে হয়েছিল তিনি মারা গিয়েছেন।

আগামী দিনেও তার বেশ কিছু সিনেমা মুক্তি পেতে চলেছে। আর তা নিয়ে যথেষ্ট উৎসাহী তিনি নিজেও স্বয়ং। কিন্তু তার পরেও এই অভিজ্ঞতা যে তার কাছে কতটা অন্যতম এই সাক্ষাতকারের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছেন। যা আবারও একটি জিনিস বুঝিয়ে দিল সিনেমার পর্দায় অভিনয় দেখে দর্শকেরা খুশি হলেও তার পিছনে লুকিয়ে থাকে অনেক অনেক শ্রম।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

জীবে প্রেম কি আদৌ থাকছে? কথা বলবেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ অর্ক সরকার I।