মোতেরা: মোতেরায় সিরিজের তৃতীয় তথা পিঙ্ক বল টেস্টে টসভাগ্য সঙ্গ দিল না ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলিকে। টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং’য়ের সিদ্ধান্ত নিলেন ইংরেজ অধিনায়ক জো রুট।

দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম একাদশে জোড়া পরিবর্তন এনে পিঙ্ক বল টেস্ট খেলতে নামছে কোহলিব্রিগেড। মহম্মদ সিরাজের পরিবর্তে দলে ফিরলেন জসপ্রীত বুমরাহ। পিঙ্ক বল টেস্ট ম্যাচের কথা ভেবেই চিপকে দ্বিতীয় টেস্টে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল বুমরাহকে। এছাড়া চায়নাম্যান কুলদীপ যাদবের পরিবর্তে দলে ফিরলেন ওয়াশিংটন সুন্দর।

তবে টস জিতলে তিনিও যে প্রথমে ব্যাটিং নিতেন সাফ জানালেন কোহলি। ভারত অধিনায়ক জানান, ‘দেখেই মনে হচ্ছে প্রথমে ব্যাটিং করার মত উইকেট। পাশাপাশি আমার মতে পিচ থেকে সিমাররাও সুবিধে পেতে পারে।অনুশীলনের পিচ অনেক স্পোর্টিং ছিল। আমরা দারুণ উপভোগ করেছি। সবমিলিয়ে দুর্দান্ত একটা ক্রিকেট স্টেডিয়াম। ভারতীয় ক্রিকেটের জন্য দারুণ বিষয় একইসঙ্গে বিশ্বক্রিকেটের জন্যেও।’ তবে স্টেডিয়ামের আলো নিয়ে কিছুটা উদ্বেগ প্রকাশ করেন কোহলি।

অন্যদিকে টস জিতে রুট জানান, ‘আমরা প্রথম টেস্ট ম্যাচের মতই স্কোরবোর্ডে বড় রান তুলতে চাই। পিচের চরিত্র সম্পর্কে নিশ্চিত নই। তবে পিচ শুষ্ক এবং বল টার্ন করবে বলেই মনে হয়।’ দ্বিতীয় টেস্টে একাদশে চারটি পরিবর্তন এনে পিঙ্ক বল টেস্টের দল সাজিয়েছে ইংল্যান্ড। অ্যান্ডারসন, আর্চার, বেয়ারস্টো এবং ক্রলি এসেছেন যথাক্রমে বার্নস, লরেন্স, স্টোনস এবং মইনের পরিবর্তে।

উল্লেখ্য, ভারত-ইংল্যান্ড পিঙ্ক বল টেস্ট ম্যাচ দিয়ে এদিন বিশ্বের সর্ববৃহৎ ক্রিকেট স্টেডিয়াম মোতেরার আত্মপ্রকাশ ঘটতে চলেছে। এদিন ম্যাচ শুরুর আগে মোতেরার সর্দার প্যাটেল স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন করে নরেন্দ্র মোদীর নামে নামাঙ্কিত করা হয়।

একনজরে ভারতীয় দল: রোহিত শর্মা, শুভমান গিল, চেতেশ্বর পূজারা, বিরাট কোহলি (অধিনায়ক), আজিঙ্কা রাহানে, ঋষভ পন্ত (উইকেটরক্ষক), ওয়াশিংটন সুন্দর, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, অক্ষর প্যাটেল, জসপ্রীত বুমরাহ, ইশান্ত শর্মা।

একনজরে ইংল্যান্ড একাদশ: ডম সিবলে, জনি বেয়ারস্টো, জ্যাক ক্রলি, জো রুট (অধিনায়ক), বেন স্টোকস, ওলি পোপ, বেন ফোকস (উইকেটরক্ষক), জোফ্রা আর্চার, জ্যাক লিচ, জেমস অ্যান্ডারসন, স্টুয়ার্ট ব্রড।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

জীবে প্রেম কি আদৌ থাকছে? কথা বলবেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ অর্ক সরকার I।