৭ ফেব্রুয়ারি হিমবাহ ধসের ফলে হড়কা বানে নিখোঁজ ১৩০ জনের বেশি ব্যক্তিকে 'সম্ভাব্য মৃত’ বলে প্রাথমিকভাবে ধরে নিয়েছে উত্তরাখণ্ড সরকার। যদিও এখনও পর্যন্ত উদ্ধারকারীর দল ৬৮ জনকে উদ্ধার করতে সফল হয়েছেন।
এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, এই বিষয়ে অবগত এক আধিকারিক জানিয়েছেন, সাধারণত প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে নিখোঁজ ব্যক্তিরা যদি গত সাত বছরের মধ্যে না ফিরে আসেন তবে তাঁদের মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। কিন্তু চামোলির বিপর্যয়ে ক্ষেত্রে ১৯৬৯ সালের জন্ম ও মৃত্যু আইন নিবন্ধের বিধানগুলি গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, যা নিখোঁজ থাকা ব্যক্তিদের নির্ধারিত সাত বছরের মেয়াদে মৃত ঘোষণা করার অনুমতি দেয়। সাম্প্রতিক বানে ধুয়ে গিয়েছে রাইনি গ্রাম পঞ্চায়েতের চারপাশের রাস্তা এবং বিশাল জলাভূমিতে তা পরিণত হয়েছে। এরই মধ্যে এসডিআরএফ জওয়ানদের সঙ্গে নেহেরু পর্বাতারোহীর দল উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
সোমবার মোট দেহ উদ্ধারের মধ্যে, তপোবনের এনটিসি হাইড্রোপাওয়ার প্রজেক্টের সুড়ঙ্গ থেকে ১৪টি দেহ উদ্ধার হয়, বাকিগুলি অন্যান্য জায়গা থেকে পাওয়া গিয়েছে।