পুনে : কলেজ পড়ুয়াদের জন্য ওয়েব সিরিজ তৈরি হবে। শিক্ষামূলক ওয়েবসিরিজ (web series lecture to be offered) তৈরি হচ্ছে প্রাচীন যুগের শুশ্রুত, আর্যভট্ট, চাণক্যের ওপর। যা দেখানো হবে পুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের। কিন্তু আচমকা এমন সিদ্ধান্ত কেন।

পুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের দাবি কলেজ পড়ুয়াদের মধ্যে জাতীয় গৌরবের মহিমা তুলে ধরতে ও দেশের জাতীয় ঐতিহ্যকে পড়ুয়াদের সামনে তুলে ধরতেই এমন সিদ্ধান্ত। দেশের যোগের ঐতিহ্য ও জ্ঞানের ভান্ডার ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চাইছে পুনে বিশ্ববিদ্যালয় (Pune University)। এই ওয়েব সিরিজ পাঠ্যক্রমের অন্তভুক্ত করা হবে বলে জানানো হয়েছে।

পুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ওয়েব সিরিজের ওপর বক্তব্য রাখবেন ও পড়াবেন অধ্যাপকরা। পরীক্ষা নেওয়া হবে ও তাতে প্রাপ্ত নম্বর মূল পরীক্ষার সঙ্গে যুক্ত হবে। ফলে বিষয়টি সম্পর্কে গুরুত্ব আরোপ করতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে ছাত্র ছাত্রীদের। এই কোর্সের ওপর আলোচনাসভা আয়োজন করা হবে। তৈরি করা হবে নানা প্রজেক্ট। দুটি কোর্সের নাম বেসিক অফ যোগাসন ও নলেজ লিডারস অফ এনসিয়েন্ট ইন্ডিয়া।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান ভূষণ পটবর্ধনের মস্তিষ্ক প্রসূত এই দুই কোর্স। পটবর্ধন জানিয়েছেন, শুধু পুনে বিশ্ববিদ্যালয়ই নয়, আরও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকেও আগ্রহ প্রকাশ করা হয়েছে। ফলে অদূর ভবিষত্যে এই দুটি কোর্স দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও ছড়িয়ে পড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।

এদিকে, দিন কয়েক আগেই জানানো হয়েছিল এবার MBBS-এ ভর্তি হতে গেলে সেকেন্ডারি লেভেলে বায়োলজি বা বায়োলজিক্যাল সায়েন্স থাকতে হবে। তবে শুধু পুঁথিগত বিদ্যা থাকলেই হবে না। থাকলে হবে ব্যবহারিক জ্ঞানও। তবেই MBBS-এর যোগ্যতা অর্জন করা যাবে। সম্প্রতি এই কথা জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

বিচারপতি এল নাগেশ্বর রাও ও এস রবীন্দ্র ভাটের বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে। কালোজি নারায়ণ রাও ইউনিভার্সিটি অফ হেলথ সায়েন্স তেলাঙ্গানা হাই কোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করছিল। সেই মামলাতেই এই রায় দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। উচ্চ আদালত একজন শিক্ষার্থীর এই মতামতকে মঞ্জুরি দিয়েছিল যে প্রতিষ্ঠানটি ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে তাকে প্রয়োজনীয় বিষয়ে পড়াশুনার রেকর্ড উপস্থাপন করে না বলে এই আইন অবৈধভাবে তাকে অস্বীকার করেছিল।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

জীবে প্রেম কি আদৌ থাকছে? কথা বলবেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ অর্ক সরকার I।