কলকাতা: “রাঙিয়ে দিয়ে যাও যাও……”- বসন্ত মানেই যে শুধু প্রকৃতি সেজে ওঠে রঙে, তা নয়। মনেও লাগে রঙ। নিজেকে আবার রঙিনভাবে মেলে ধরতে ইচ্ছে করে সব মেয়ের। তাই ঠোঁট রাঙানো অর্থাৎ লিপস্টিক পরাটাও কিন্তু সাজের বিশেষ অঙ্গ। এটাকে হেলাফেলা করলে চলবে না। সেক্ষেত্রে বিশেষ কিছু সাজ বা সময়ের সঙ্গে বিশেষ কিছু লিপস্টিক মানায়। বসন্তের আগমনের সঙ্গে সঙ্গেই রঙে রঙে রঙিন হচ্ছে মন। এইসময়ে থাকে নানা অনুষ্ঠান। তাই এই সময়ে নিজেকে সবার চোখে আকর্ষণীয় করে তুলতে হলে লিপস্টিকে রাখতে হবে এই রঙগুলি। আজকাল ম্যাট, গ্লসি, ক্রিম নানা ধরণের লিপস্টিক পাওয়া যায়। আপনাকে পছন্দ মতো বাছতে হবে সেটি।
১. লাল: এই রঙ সারাবছরই ফ্যাশনে থাকে ছেয়ে। শুধুই শীতে নয়, বসন্তের বসনার সঙ্গে মিলিয়ে থাকুক এর ছোঁয়াও। কুর্তি, শাড়ি বা অন্য যে কোনো পোশাকেই আলাদা মাত্রা যোগ করে লাল রঙটি। একটি সাদামাটা লুকে একেবারে আভিজাত্যের ছাপ এনে দেয় এই শেড। তবে সিঁদুরে লাল বা রক্তের লাল রঙটি লাগাবেন। লালের আরো গাঢ় শেডের দিকে না যাওয়াই ভালো। মেরুন বা চকোলেট শেড একদম বাছবেন না।
২. ন্যুড: এই শেডটি সবসময়েই চাহিদার তুঙ্গে থাকে। অফিস লুক, পার্টি লুক এমনকি আজকাল তো বিয়েতেও কনেকে ন্যুড লিপস্টিকে দেখা যাচ্ছে। ন্যুড ব্রাউন, পিঙ্ক, অরেঞ্জ, পিচ এই রঙগুলি বরাবর ন্যুডপ্রেমীদের কাছে প্রিয়। এর সঙ্গে আপনাকে হাইলাইট করতে হবে চোখের মেকআপ।
৩. বেরি পিঙ্ক: এই রঙটি আপনার ঠোঁটের স্বাভাবিক রং বজায় রেখে হালকা গোলাপি আভা এনে দেয় ঠোঁটে। যে কোনো গায়ের রঙে মানায় এই শেডটি। এর ক্রিমভাব ঠোঁটকে রাখে আদ্র। এক্ষেত্রে যেহেতু শেডটি খুবই হালকা তাই আপনার চোখ বা পোশাককে হাইলাইট করবেন।
৪. অরেঞ্জ: এই শেডটি আজকাল খুব জনপ্রিয় হয়েছে। যে কোনো পোশাকে মানায় এই শেড। তার সঙ্গে চোখের সাজ একদম হালকা করতে হবে। হাইলাইট করবেন আপনার ঠোঁটকেই।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.