বেজিং: সারা বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে শুরু হয়েছে টিকাকরণ। অন্যদিকে ভ্যাকসিন তৈরির কাজও চলছে পুরোদমে। নতুন ভ্যাকসিন বানানোর কাজও হচ্ছে। এরই মধ্যে চিনা সংবাদমাধ্যমের খবর বলছে, ১৬ টি দেশীয় কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের ক্লিনিকাল ট্রায়ালে অনুমোদন দিয়েছে লাল চিন। যার মধ্যে কমপক্ষে ৬ টি ভ্যাকসিন ট্রায়ালের তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে।
শনিবার এক চিনা সংবাদ সংস্থার তরফে জানানো হয়, নতুন ক্লিনিকাল ট্রায়াল ভ্যাকসিনগুলি অ্যাডেনোভাইরাস ভেক্টর, নিউক্লিক এসিড এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, চিনে যে ১৬ টি ভ্যাকসিনকে ট্রায়ালের অনুমতি দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে ৬ টি এখনও ট্রায়ালের তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে। যদিও চিনে এখন ভারতের মতোই দুটি ভ্যাকসিনকে ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
একটি রিপোর্ট বলছে এখনও চিনে ৪০.৫২ মিলিয়ন মানুষকে ইতিমধ্যেই ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে।
উল্লেখ্য কদিন আগেই বিশ্বের বহুদেশে এখনও করোনা ভ্যাকসিনের ডোজ না পৌছনো নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে রাষ্ট্রসংঘ। গুতেরেস বলেন বিশ্বের ৭৫ শতাংশ টিকাকরণ হয়েছে মাত্র ১০ টি দেশে। অর্থাৎ এখন অবধি যতজনকে ভ্যাক্সিন দেওয়া হয়েছে তার ৭৫ শতাংশ ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে বিশ্বের মাত্র ১০ টি দেশে। পাশাপাশি তিনি বলেন, বিশ্বের সব দেশে যাতে প্রতিটি মানুষকে টিকা দেওয়া যায়, সে ব্যাপারে সব দেশেরই সদর্থক চেষ্টা করা উচিৎ।
রাষ্ট্রসংঘে রক্ষা কাউন্সিলের একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে তিনি বলেন, বিশ্বের ১৩০ টি দেশ এখনও ভ্যাকসিনের কোনও ডোজ পায়নি। পাশাপাশি তাঁর দাবি, এই কঠিন সময়ে ভ্যাকসিনের সম বন্টন বিশ্বের বহু দেশের কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ নৈতিক পরীক্ষা।
উল্লেখ্য, অতিমারী মোকাবিলায় বিশ্বকে নিজেদের সাধ্য মতো সহায়তার প্রতিশ্রুতি আগেই দিয়েছিল ভারত। সেই মতো তৎপরতাও শুরু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ব্রাজিল, মরোক্কো, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা সহ একাধিক দেশে ভারতের তরফে ভ্যাকসিন পাঠানো হয়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.