নয়াদিল্লি: ভারতের তৃতীয় চন্দ্র অভিযান পিছিয়ে গেল ২০২২ সাল পর্যন্ত। করোনা মহামারীর কারণে চন্দ্রায়ন-৩ ২০২২ সালে হবে বলে জানা গিয়েছে।
এই অভিযান এই বছর হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনার কারণে এ বছর অনেক প্রজেক্টই ব্যাহত হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল চন্দ্রায়ন-৩। ইসরোর প্রধান কে শিবন জনিয়েছেন, পরের বছর লঞ্চ হবে চন্দ্রায়ন-৩ এর। এটি নিয়ে এখনও কাজ চলছে। এর কনফিগারেশন চন্দ্রায়ন-২ এর মতোই। কিন্তু এর কোনও কক্ষপথ নেই। সব ঠিকঠাক চললে পরের বছরই মহাকাশে যাবে ইসরোর এই চন্দ্রযান। আগে শিবন জানিয়েছিলেন, চন্দ্রায়ন-২ এর ল্যান্ডার যেখানে ল্যান্ড করার কথা ছিল সেখানেই পাঠানো হবে পরবর্তী চন্দ্রযান। প্রসঙ্গত চন্দ্রায়ন-২ চাঁদের মাটিতে সফট ল্যান্ড করার কিছুক্ষণ আগেই সেটি ভেঙে যায়। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে নামার কথা ছিল চন্দ্রায়ন-২ এর। ২০১৯ সালের ২২ জুলাই এটি লঞ্চ করা হয়েছিল। ৭ সেপ্টেম্বর চন্দ্রপৃষ্ঠে হার্ড ল্যান্ড করে বিক্রম। ধূলিস্যাৎ হয়ে যায় ভারতের সমস্ত আশা।
এছাড়া ২০২২ সালে গগনযান মিশনে ইসরো তিন জনকে মহাকাশে পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। এরপর ইসরো ফের একটি ‘মার্স অরবিটর মিশন’ বা MOM করতে চলেছে। এর নাম রাখা হয়েছে ‘মার্স অরবিটর মিশন ২’। তবে ইসরোর পাইপলাইনে রয়েছে একাধিক প্রজেক্ট। ‘মার্স অরবিটর মিশন’ বা MOM-এর সাফল্যের পর শুক্রে অভিযান চালানোর কথা ভাবছে ইসরো। মঙ্গলে আবিষ্কারের জন্য ফ্রান্সের সঙ্গে হাত মেলাতে পারে ইসরো। CNES ও ISRO মঙ্গল ও শুক্র অভিযানে একসঙ্গে কাজ করতে পারে বলে খবর।
এছাড়া ২০২১ সালে প্রথম স্পেস মিশনে ব্রাজিলিয়ান স্যাটেলাইট অ্যামাজোনিয়া লঞ্চ করার পরিকল্পনা করছে ইসরো (ISRO)। ২৮ ফেব্রুয়ারি শ্রীহরিকোটার এটি সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার (SDSC) থেকে ছাড়া হবে। সকালে ১০টা ২৩ মিনিটে এর উৎক্ষেপণ হবে বলে জানা গিয়েছে। তবে সম্পূর্ণ বিষয়টাই নির্ভর করছে আবহাওয়ার উপর। ।ইসরোর তরফে এই খবর জানানো হয়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.