আমদাবাদ: সিরিজে ১-১ অবস্থায় মোতেরায় পিঙ্ক বল টেস্টে নামছে ভারত ও ইংল্যান্ড৷ চিপকে প্রথম টেস্ট ইংল্যান্ড জিতলেও দ্বিতীয় টেস্ট জিতে সিরিজে সমতা ফিরিয়েছে কোহলি অ্যান্ড কোং৷ কিন্তু সিরিজের শেষ দু’টি টেস্টের ফলাফলের উপর নির্ভর করছে আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে দ্বিতীয় ফাইনালিস্ট কারা হবে৷ স্বাভাবিকভাবেই সিরিজের তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টের গুরুত্বের কথা জানালেন চেতেশ্বর পূজারা৷
বুধবার থেকে আমাবাদের মোতেরা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হচ্ছে ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের তৃতীয় তথা পিঙ্ক বল টেস্ট৷ বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে যারা জিতবে, তারা বিশ্বচ্যাম্পিয়শিপের ফাইনালে ওঠার ক্ষেত্রে এক পা এগিয়ে যাবে৷ জুনে লর্ডসে আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ইতিমধ্যেই জায়গা করে নিয়েছে নিউজিল্যান্ড৷ ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ভারত ২-১ বা তার বেশি ব্যবধানে জিতলে ফাইনালে চলে যাবে কোহলিরা৷
পিঙ্ক বল টেস্টের আগে শনিবার পূজারা বলেন, ‘ঘরের মাঠে আমরা একটি মাত্র ডে-নাইট টেস্ট খেলেছি৷ তাও সেটা এসজি বলে৷ ঘরোয়া ক্রিকেটে আমরা খেলি কোকোবুরা বলে৷ আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে কোয়ালিফাই করার জন্য সিরিজের এই টেস্ট ম্যাচটি আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ আমরা এই ম্যাচে ফোকাস করার চেষ্টা করছি৷’
চিপকে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট জিতে আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট টেবলে দু’ নম্বরে উঠে এসেছে কোহলি অ্যান্ড কোং৷ আর বড় ব্যবধানে হেরে চার নম্বরে নেমে গিয়েছে ইংল্যান্ড৷ ৭০ শতাংশ জয়ের নিরিখে এক নম্বরে রয়েছে নিউজিল্যান্ড৷ কিউয়িদের পয়েন্ট ৪২০৷ আর পয়েন্ট বেশি হলেও (৪৬০) জয়ের শতাংশের (৬৯.৭) বিচারে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারত৷ ৬৯.২ শতাংশ জয়ের ভিত্তিতে তিন নম্বরে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া৷ আর ৬৭ শতাংশ জয় নিয়ে চার নম্বরে রয়েছে ইংল্যান্ড৷
সিরিজের প্রথম টেস্টে ভারত ২২৭ রানে হারলেও দ্বিতীয় টেস্ট ৩১৭ রানে জেতে বিরাটবাহিনী৷ কিন্তু ১ লক্ষ ১০ হাজার দর্শকাসন বিশিষ্ট মোতেরায় ডে-নাইট টেস্টের গুরুত্ব প্রসঙ্গে পূজারা বলেন, ‘আমি প্রচুর টেস্ট খেলেছি৷ কিন্তু পিঙ্ক বলে টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা বেশি নেই৷ তবে সিরিজে একটি মাত্র পিঙ্ক বল টেস্টের জন্য অভিজ্ঞতার বিষয়টি বড় ব্যাপার নয়৷ আমাদের স্বাভাবিক খেলাটা খেলতে হবে৷ সিরিজের শেষ দু’টি আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.