নয়াদিল্লি:একজন মানুষ শুয়ে রয়েছে হাসপাতালের বেডে। আর তাকে কেটে কেটে খাচ্ছে কিনা তারই পরিবারের লোকেরা! সম্প্রতি এমনই একটা ছবি ভাইরাল হয়েছে ইন্টারনেটে। তবে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। এটি নরমাংস খাওয়ার ব্যাপার নয়। নিতান্তই একটা কেক।
প্রায় প্রতিদিন ইন্টারনেটের দৌলতে ভাইরাল হয়ে ওঠে বিভিন্ন ধরনের ছবি। পৌঁছে যায় হাজার হাজার মানুষের কাছে। বিশেষ করে বিভিন্ন ধরনের কেকের ছবি অল্প সময়ের মধ্যে ভাইরাল হয়ে ওঠে ইন্টারনেটের দৌলতে। তবে এবারে ভাইরাল হল এক অদ্ভুত আকৃতির কেকের ছবি। যদিও এর আগেও একাধিক বিভিন্ন ধরনের কেকের ছবি ভাইরাল হয়েছে। তবে এবারে এই কেক ভাইরাল হল সম্পূর্ণ অন্য কারণে।
কেক বেকিং রীতিমত একটি শিল্প। স্বাদের সঙ্গে সঙ্গে যাতে কেক দেখতে সুন্দর হয় সেই বিষয়টিতেও বরাবর গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের কেক তৈরি করার ক্ষেত্রে কেক প্রস্তুতকারকদের অনেকটাই পরিকল্পনা করতে হয়। তার সঙ্গে দিতে হয় শ্রম। তবে এবারে জানা গিয়েছে অদ্ভুত আকৃতির এক কেক ভাইরাল হল ইন্টারনেটের দৌলতে। এই কেক তৈরি করতে অনেক্তে সময় প্রস্তুতকারকদের যে দিতে হয়েছে তা এক প্রকার নিশ্চিত।
সম্প্রতি টুইটারের দৌলতে ভাইরাল হয়েছে এক ছবি। যেখানে দেখা গিয়েছে এক ব্যক্তি হসপিটালের বেডে শুয়ে রয়েছে। প্রাথমিক ভাবে দেখলে বোঝা যাবে ওই ব্যক্তি নীল রঙের হসপিটালের বেডে শুয়ে রয়েছে। এমনকি ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে হাসছে। তবে ভালো করে দেখলে বোঝা যাবে ছবিটি আসলে কোন মানুষের নয়। তা একটি কেকের ছবি। তা বোঝানোর জন্য একটি আলাদা টেবিল ওই ছবির সঙ্গে যোগ করা হয়েছে। এতটাই নিখুঁত ভাবে ওই কেকটি তৈরি করা হয়েছে যা দেখে প্রয়াথমিক ভাবে মনেই হবে ওই মানুষটি কেকের তৈরি। আপলোড করার কিছু সময়ের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায় ওই ছবি। জানা গিয়েছে এই অদ্ভুত আকৃতির ওই কেক তৈরি করেছেন ইংল্যান্ডের শিল্পি বেন কুলেন। আর তারপরে তা নিজের পেজ থেকেই শেয়ার করেছিলেন। কেকটি চকোলেট এবং ভ্যানিলা দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু এত নিখুত ভাবে তৈরি করা হয়েছিল প্রাথমিক ভাবে বেশির ভাগ মানুষ তা এক ব্যক্তির ছবি বলে ভুল করেছিলেন। এরকম অদ্ভুত কেকের ছবি দেখে অবাক হয়ে গিয়েছেন নেটিজেনও।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.