মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংসথা নাসা ফের একবার ইতিহাসের আরও এক অধ্যায় সৃষ্টি করল। কঠিনতম 'টাচডাউন' প্রক্রিয়া শেষ করে লালগ্রহের দেশ মঙ্গলে সফলভাবে পা রেখেছে নাসার 'পারসিভিয়ারেন্স' রোভার। প্রসঙ্গত আজ পর্যন্ত এতবড় যান মঙ্গলে কখনও পাঠায়নি নাসা।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলে প্রাণের সন্ধানের খোঁজ করতেই এই ঝুঁকিপূর্ণ ঐতিহাসিক যাত্রা মার্কিন মহাকাশযানের। আর তার উদ্যোগে চরম সফল বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর দেশ। এবার অপেক্ষা মঙ্গলে প্রাণ রয়েছে কী না, এই বড় প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার। প্রসঙ্গত, বিশ্বের মহাকাশবিজ্ঞান চর্চার এই মহাকাব্যিক অধ্যায়ের মধ্যে ৪ ভারতীয়ের নাম জড়িয়ে গেল। ইতিহাসের পাতায় এঁদের মধ্যে নাম রয়ে যাচ্ছে দুই বাঙালিরও। ফলে লালগ্রহঙে মার্কিন মঙ্গলযানের পা রাখার সঙ্গে সঙ্গেই স্বাতী মোহন, ডে বব ববলরাম,অনুভব দত্ত,সৌম্য দত্তরা এক অসামান্য অধ্যায়কে সামনে রাখলেন।
প্রসঙ্গতে, এই অভিযানর অংশ বর্ধমানের সৌম্য থেকে মহিষাদলের অনুভবরা বাঙালির সামনে এক গর্বের অধ্যায় তুলে ধরলেন। লালগ্রহের বুকে যে স্বপ্নের হেলিকপ্টার উড়ানের কথা কয়েকজন বিজ্ঞানী দেখেছিলেন তাঁদের মধ্যে অনুভব অন্যতম। দৈত্যাকার প্য়ারাসুট নিয়ে লালগ্রহে পা রাখার পদ্ধতি নিয়ে দিনরাত এক করে অবিষ্কারে বুঁদ ছিলেন বর্ধমানের সৌম্য। দুই বাঙালি আজ নিজের জায়গা থেকে সফল। আর তার প্রমাণ দিয়েছে মার্কিন মঙ্গলযানের সফল অবতরণ।