নয়াদিল্লি : শত্রুর বুকে কাঁপন ধরাতে যথেষ্ট। চিন পাকিস্তানকে চমকে সফলভাবে উৎক্ষেপিত হল ভারতের গর্বের অ্যান্টি ট্যাংক মিসাইল হেলিনা। অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার ধ্রুব থেকে উৎক্ষেপিত হয় হেলিনা। সফলভাবে ও নিখুঁত ভাবে তা লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে।

Helina Trial Video pic.twitter.com/06kHn21XNE

— DRDO (@DRDO_India) February 19, 2021

শুক্রবার যেভাবে আকাশের বুক চিরে হেলিনা ছুটে গিয়েছে, তা রুদ্ধশ্বাস ভিডিও পোস্ট করেছে ডিআরডিও। বিবৃতি প্রকাশ করে ডিআরডিও জানিয়েছে হেলিনা থার্ড জেনারেশন অ্যান্টি ট্যাংক মিসাইল। মূলত এটি lock-on before launch fire-and-forget ধরণের মিসাইল। এর অর্থ এই মিসাইল একবার লঞ্চ করা হলে তা তার লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভুল ভাবে আঘাত করতে সক্ষম।

বায়ুসেনার পাশাপাশি, তৈরি হচ্ছে ভারতীয় সেনাবাহিনীও। যে কোনও রকম পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে তৈরি ভারতীয় সেনা। লাদাখে তাই শক্তি বাড়াচ্ছে ভারত। প্যাংগং লেক থেকে চিনা সেনা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হলেও, সাবধানের মার নেই। কোনওরকম ঝুঁকি নিতে রাজি নয় সেনাবাহিনী। লাদাখে ভারতীয় সেনায় তাই যোগ দিয়েছে কে-৯ বজ্র হাউৎজার। লাদাখের উচ্চ ও দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে যেখানে সীমান্তে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে, সেখানেই মোতায়েন থাকবে এই হাউৎজার।

এদিকে, ২০২০ সালের শেষের দিকেই জানা যায় ১০০টি হেরন ড্রোন কেনার প্রস্তাব নিয়ে তৈরি হচ্ছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক। অপেক্ষা অনুমোদনের। আকাশপথে শত্রুপক্ষকে আরও ধাক্কা দিতে অস্ত্র সম্ভার বাড়িয়ে শক্তি সঞ্চয়ের কাজ চলছে। শুধু তাই নয়, ড্রোনগুলি লেসার বম্ব দিয়ে সাজানো থাকবে। অনেকদূর অবধি উড়তে সক্ষম এয়ার টু গ্রাউন্ড মিসাইল এবং অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল, ভারতীয় সেনা পাচ্ছে স্পাইক অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইলও।

অনেক বছর থেকেই পেন্ডিং হয়ে আছে এই প্রস্তাব। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের উপর ক্রমাগত আক্রমণ বেড়েছে অনেক দেশের। ফলে আরও প্রতিরক্ষাক্ষেত্রকে আরও শক্তিশালী করবে বলেই আশাবাদী সকলে।

আপাতত লাদাখ সেক্টরে হেরন ড্রোন দিয়েই নজরদারি চালাচ্ছে বায়ুসেনা। তবে আরও ড্রোন প্রয়োজন বলে জানানো হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে হেরন ইউএভি কেনার বরাত মিলেছে। ১০ কিমি ওপরে ওড়ার ক্ষমতা সম্পন্ন হেরন টানা দু দিনের বেশি সময় ধরে উড়তে পারে। যে কোনও প্রতিকূল আবহাওয়াতেও কাজ করার ক্ষমতা রাখে হেরন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

সিনেমার বড় পর্দা থেকে টেলি পর্দার জগতে কতটা সম্মান পাচ্ছেন মেয়েরা? জানাবেন মিডিয়া টিচার অনুজা বাগচী।