নয়াদিল্লি: তাড়াহুড়ো করে বিদ্যুতের আইন সংশোধন করে নয়া বিল আসুক চাইছে না বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে কর্মী সংগঠন অল ইন্ডিয়া পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ার্স ফেডারেশন (এ আই পি ই এফ)। তাই এই সংগঠনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিল । ওই চিঠির মাধ্যমে আবেদন করা হয়েছে খসড়া বিদ্যুৎ(সংশোধনী) বিল ২০২১ সংক্রান্ত  ক্রেতা কর্মীসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের মতামত বা  পরামর্শ দেবার সময়সীমা যেন আরও তিন মাস অন্তত বাড়ানো হয়।ইতিমধ্যেই নানা মহল থেকে বিদ্যুতের আইন সংশোধন ঘিরে নানা অভিযোগ উঠতে দেখা গিয়েছে। নয়া ব্যবস্থায় অস্বচ্ছতা রয়েছে বলেও অভিযোগ তোলা হয়েছে। তারই প্রেক্ষিতে এবার বিদ্যুৎ কর্মীরা এমন আর্জি জানিয়েছে।

এই সংগঠনের অভিযোগ বিদ্যুৎ আইনের সংশোধনী নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার অযথা তাড়াহুড়ো করছে। খসড়া বিলটি বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ কমিশন কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষকে বাদ দিয়ে শুধুমাত্র রাজ্যগুলির মুখ্যসচিব এবং বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার কর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে তাতেই আপত্তি তুলেছেন। কারণ এতে অস্পষ্টতা রয়েছে বলে এই সংগঠনের মনে হয়েছে। বিশেষত এই বিলের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পক্ষ হল এই ক্ষেত্রের কর্মী, ইঞ্জিনিয়ার এবং ক্রেতারা। অথচ এই বিষয়ে তাদের পুরোপুরি অগ্রাহ্য করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রশ্ন তোলা হয়েছে এই সংশোধনীতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক আলোচনা এড়িয়ে গিয়ে লুকোনোর চেষ্টা হচ্ছে কেন? এ আই পি ই এফ প্রতিটি রাজ্যের বিদ্যুৎ সচিব এবং বন্টন সংস্কার চেয়ারপারসনের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন যাতে আর্জি জানানো হয়েছিল এই বিষয়ে অকারণ তাড়াহুড়ো বন্ধ করা হোক।

এদিকে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে দাবি করেছে, বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া, বন্টন ব্যবস্থা সংস্কার ইত্যাদি লক্ষ্য পূরণের উদ্দেশ্যেই বিদ্যুতের আইন সংশোধন করা হচ্ছে। এজন্য শীঘ্রই সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। কিন্তু
এ আই পি ই এফ পাল্টা দাবি করেছে, এর আগে যেন প্রস্তাবিত বিলের খসড়া এমন কোন প্লাটফর্মে রাখা হোক যাতে তারা সকলে দেখতে পায় এবং তাদের মতামত জানাতে পারেন। এই সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকেও চিঠি দেওয়া হয়েছে। যেখানে তারা তাদের আশঙ্কা কথা জানিয়েছে। ফলে এই বিষয়ে আলোচনাটা আবশ্যিক বলে তারা জানিয়েছেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

সিনেমার বড় পর্দা থেকে টেলি পর্দার জগতে কতটা সম্মান পাচ্ছেন মেয়েরা? জানাবেন মিডিয়া টিচার অনুজা বাগচী।