কোনও কিছুই অতিরিক্ত ভালো নয়। ছোট থেকে বড় হোয়ার পথে এই কথাটা বারবার মনে করিয়ে দেন বাড়ির বড়রা। অনেকেই মনে করেন কথাটি ধ্রুব সত্য। একজন সুস্থ ও স্বাভাবিক মানুষ হয়ে উঠতে এই পরামর্শটা মেনে চলা জরুরি। দৈনন্দিন জীবনে স্ট্রেস কমাতে অনেকে গান শুনতে পছন্দ করেন। কিন্তু পাবলিক প্লেস বা অন্যত্র গান শুনতে গিয়ে অন্যদের সমস্যায় ফেলাটাও ঠিক নয়। তাই গান শুনুন অন্যের সমস্য়া না বাড়িয়েই। ইয়ারফোন লাগান। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে চিকিরসকদের বেশ কিছু পরামর্শ মেনে চলতে হবে।

দিনভর কানে ইয়ারফোন গুঁজে রাখাটা কখনই স্বাস্থ্যের পক্ষে হিতকর নয়। কানের দফারফা তো হবেই বাড়বে শরীরে অন্য উপসর্গও দেখা দিতে পারে। অনেকেই এখন কানে ইয়ারফোন লাগিয়েই পথে চলাফেরা করেন। অনেকে ইয়ারফোন কানে গুঁজেই দিব্যি গাড়ি চালান। এই প্রবণতা খুবই নেতিবাচক। এতে যে কোনও মুহূর্তে আপনি তো বিপদে পড়বেনই সঙ্গে অন্য আরও কিছু মানুষের জন্য আপনি বিপদ ডেকে আনতে পারেন। তাই সাবধান হোন আজই। নিজে আনন্দে পেতে গিয়ে অজান্তেই নিজের ও অন্যদের ক্ষতি করার দিকে এগোচ্ছেন না তো?

 

বেঁচে যেতে পারেন ইয়ারফোন ব্যবহারের কিছু নিয়ম মানলে। এতে আপনার মনোরঞ্জনেও ভাঁটা পড়বে না অন্যদেরও আপনার জন্য বিপদে পড়তে হবে না। এমনিতে ইয়ারফোন ক্ষতি করে আপনার কানেরও। শুনতে পাওয়ার প্রবণতা কমিয়ে অকালেই বধির হয়ে যেতে পারেন স্রেফ যথেচ্ছ ইয়ারফোন ব্যবহারে। চিকিৎসকরা বলছেন, ইয়ারফোনে গান শুনুন। কিন্তু কিছু নিয়ম মেনে। এতে জীবন ও কান দুই-ই বাঁচবে, আবার গান শোনার মজা থেকেও বঞ্চিত হবেন না।

 

চিকিৎসকদের পরামর্শ, যে সংস্থার মোবাইল আপনি ব্যবহার করছেন, সেই সংস্থার ইয়ারফোনই ব্যবহার করুন। কারণ, প্রতিটি সংস্থা তাদের নিজেদের ফোনের মডেলের গুণগত মান অনুযায়ী ইয়ারফোন তৈরি করে। ফোনের ইন্টারনাল সিস্টেম অনুযায়ী তৈরি হয় ইয়ারফোন। যে মোবাইল সেই সংস্থার ইয়ারফোনের ব্যবহারে আপনার কান আরাম পাবে। একইসঙ্গে একটানা আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে ইয়ারফোন ব্যবহার করবেন না। আধ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেই অন্তত ১০-২৫ মিনিট পর্যন্ত কানকে বিশ্রাম দিন। বাজার চলতি সস্তার ইয়ারফোন এড়িয়ে চলুন। পকেট বাঁচাতে গিয়ে নিজের ক্ষতি ডেকে আনবেন না।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

সিনেমার বড় পর্দা থেকে টেলি পর্দার জগতে কতটা সম্মান পাচ্ছেন মেয়েরা? জানাবেন মিডিয়া টিচার অনুজা বাগচী।