এখন একাধিক সংস্থা ব্যাকপ্যাক তৈরি করে৷ তবে আপনার জন্য সেরা ব্যাকপ্যাক কোনটি হতে পারে সেই সম্পর্কে আগে থেকে আপনার একটি সুস্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত৷ ব্যাকপ্যাকের ডিজাইন, রং ও সেটা কতটা টেকশই হতে পারে সেব্যাপারে একটা স্পষ্ট ধারণা দেওয়া হল৷
দৈনন্দিন নানা কাজে প্রত্যেকেই বাড়ি থেকে বেরোন৷ সঙ্গে অনেকেই বিশেষ করে অল্প বয়সীরা ব্যাকপ্যাককে সঙ্গী করেন৷ একটা ছাতা, জলের বোতল ও ডায়েরি৷ একইসঙ্গে থাকা চাই ল্যাপটপ রাখবার জায়গাও৷ সাধারণভাবে এই কটি দিকের উপর খেয়াল রেখেই অনেকে ব্যাকপ্যাক কিনে থাকেন৷ যে কোনও জায়গায় ব্যাকপ্যাকটি বহন করা আরও কার্যকর করতে প্রথমেই সেটির ডিজাইনের ধরনে আপনাকে নজর দিতে হবে৷ ব্যাকপ্যাকে পর্যাপ্ত স্টোরেজ রযেছে কিনা দেখে নিন৷
এই ব্যাকপ্যাকটি আপনার পছন্দ হতে পারে
ব্যাকপ্যাকে পৃথক জিপার সিস্টেম থাকলে তা বেশ কার্যকরী হতে পারে৷ এর ফলে আপনার ব্যাকপ্যাকের অতিরিক্ত সুরক্ষা নিশ্চিত থাকবে৷ এরই পাশাপাশি বেস কিছু সংস্থা ঘন জিপার-সহ ব্যাকপ্যাক তৈরি করে৷ সেগুলিও সহজেই খুলে ফেলা যায় না বা কাটাও কষ্টকর৷ এছাড়াও ব্যাকপ্যাকটি কোন ধরনের কাপড় দিয়ে তৈরি হচ্ছে সেদিকেও আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে৷ ওয়াটারপ্রুফ কাপড়ই এক্ষেত্রে উপযোগী৷ শক্তিশালী কাপড় হলেই ভালো৷ শুধু সুন্দর দেখতে হলে হবে না, কাপড়টি যাতে সহজেই না ছেঁড়ে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে৷
নজরকাড়া আরও একটি ব্যাকপ্যাক রইল আপনার জন্য
ব্যাকপ্যাকের ভিতরে অনেকগুলি পৃথক পকেট বা জিনিস রাখার জায়গা থাকে৷ ব্যাকপ্যাক কেনার আগে দেখে নিন, যে ব্যাকপ্যাকের ভিতরে রাখা জিনিস যাতে একে অপরের সঙ্গে লেগে না থাকে৷ পকেটগুলিতে আলাদাভাবে চেনের বন্দোবস্ত থাকলে ভালো৷ ব্যাকপ্যাকের ভিতরে থাকা ল্যাপটপ রাখার জায়াগাটিতে বিশেষভাবে নজর দিতে হবে৷ ব্যাকপ্যাকের ভিতরের অন্য সেকশনগুলির চেয়ে এটি একটু মোটা ও নরম কাপড় দিয়ে তৈরি হলে বালো হবে৷ এতে আপনার মূল্যবান ল্যাপটপটি সুরক্ষিত থাকবে৷
বর্তমানে একাধিক সংস্থা নিত্য নতুন ব্যাকপ্যাকের সম্ভার নিয়ে হাজির হয়েছে৷ তেমনই কোনও সংস্থা নিতে আজই বেছে নিন আপনার পছন্দের ব্যাকপ্যাক৷ তবে তা কেনার আগে প্রতিবেদনটির দিকে নজর রাখতে পারেন৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.