কলকাতা: একা রামে রক্ষে নেই সুগ্রীব দোসর। এমনই হয় যদি বাড়িতেই থাকে আপনার বেস্ট ফ্রেন্ড। তবে সে আর কেউ নয়, আপনারই রক্তের সম্পর্কের ভাই বা বোন। অনেকেই বলেন সে তো ছোট বয়সে, সে কী করে আপনার চিন্তা-ভাবনাকে বুঝবে? কিন্তু আসলেই সে যে কতটা ছোট সেটা আপনি বিপদে পড়লেই বুঝবেন। অনেক পরিবারের বড়ো সন্তান ছোটটির থেকে তথ্য লুকিয়ে রাখে বা তার সামনে সব কথা বলে না। বড়ো সন্তান মনে করে যে সে ছোট হওয়ায় সেই তথ্য ফাঁস করে দিতে পারে ভুল করেই। এই ভাবনাটা ছোট সন্তানের জন্মের পর থেকেই বড়োটির মনে বাসা বাঁধে আর তাই দুই সন্তানের মধ্যে তৈরি হয় মানসিক দূরত্ব। কিন্তু ভেবেছেন যে এরাও আপনার বন্ধু নয় বেস্ট ফ্রেন্ডের জায়গাটাও নিতে পারে?

১. এরাই একমাত্র অবলম্বন যখন আপনি বাড়ি ঢুকতে দেরি করছেন আর মা-বাবার থেকে লুকিয়ে রুমে ঢুকতে চাইছেন। বোন বা ভাই ঠিক কোনো না কোনো উপায়ে কিন্তু আপনাকে ঢোকাবেই বাড়িতে। আর আপনারও কিন্তু এমন সমস্যায় তার কথাই মনে পড়বে।

২. আপনারা জন্ম থেকেই একে অপরের বদ অভ্যেস সম্পর্কে জানেন। তাই কোনো জায়গায় গিয়ে সেরকম কোনো পরিস্থিতি এলে আরেকজন আপনাকে সামলে নিতে পারবে। তার জন্যে বাইরে আপনাকে পালানোর জন্যে দৌড়াতে হবে না।

৩. যদিও আপনারা দুজনেই একই মায়ের পেটের সন্তান তবুও দুজনের মধ্যে একটা ব্যাপারে ঝামেলা লেগে থাকবেই যে কে বেশি সুন্দর আর কাকে মায়ের মতো দেখতে অথবা কাকে বাবার মতো দেখতে। এমনকি আপনাদের মা নিজেও সমস্যায় পড়েন দুজনকে শান্ত করতে গিয়ে।

৪. পারিবারিক কোনো অনুষ্ঠানে আপনি বা সে বর ফিকল করলে দুজনই তখন একে অপরের রক্ষক। অনুষ্ঠানের মধ্যেও সবথেকে ভালো সময় আপনারাই সেইসময়ে একসঙ্গে থেকে কাটান।

৫. সবথেকে বড়ো ঝামেলা বাঁধে জামাকাপড় শেয়ার করা নিয়ে। যেটা আপনার সেটাই তার বকে দাবি করতে থাকা বোনের লিপস্টিক বা নেইলপলিশটিও আপনি আড়ালে পড়তে ভালোবাসেন। তবে এর মাঝে একজন অপরকে অন্যের জিনিসে হাত দেওয়া দেখে নিলে সেক্ষেত্রে সমস্যা হয় চরমে। কিন্তু একটা সময়ের পর আপনারা একে অপরের জামাকাপড় শেয়ার করতে ভালোবাসেন।

 

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

সিনেমার বড় পর্দা থেকে টেলি পর্দার জগতে কতটা সম্মান পাচ্ছেন মেয়েরা? জানাবেন মিডিয়া টিচার অনুজা বাগচী।