আমাদের গোটা শরীরের ভার বহন করে জুতো। কিন্তু অনেকেই তাঁর শরীরের পক্ষে সঠিক জুতো কোনটি তা বুঝতে পারেন না। নিত্য নতুন জুতোর ব্যবহার করতে গিয়ে নিজেদের অজান্তেই অনেকে ডেকে আনেন বিপদ। শক্ত সোলের জুতো আপনার পায়ের নীচের অংশে ব্যথা তৈরি করে। অনেকে স্রেফ শক্ত সোলের জুতো পরার দরুণ গোড়ালিতে তীব্র ব্যথা অনুভব করে থাকেন। তাই আর দেরি নয়। স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে ও নিজের পায়ের আরামে আজই ব্যবহার করুন নরম জুতো।

জুতো যে শুধুই ধুলো-বালি ও ইট-কাঁকড়ের হাত থেকে আপনার পাকে রক্ষা করবে এমন নয়। মানবশরীরের গোটা ভারটাই এসে পড়ে জুতোর উপর। অনেকেই দৈনন্দিন চলাফেরায় শক্ত সোলের জুতো পরে থাকেন। দিনভর সেই জুতো পরেই অফিস-কাছারি, স্কুল-কলেজ-সহ অন্যান্য জায়গায় দৌড়ে বেড়ান। দিনের শেষে বাড়ি ফিরে পা থেকে জুতো খুলতেই পায়ের গোড়ালির ব্যথায় অনেকে কাবু হন। শক্ত সোলের জুতো পরার দরুণই এই ব্যথা হয় বলে মত বিশেষজ্ঞদের একটি বড় অংশের। তবে গোড়ালির সব ব্যথাই যে জুতোর দরুণ এমনও নয়। অন্য একাধিক রোগের দরুণও এই ব্যথা হতে পারেন। প্রয়োজনে এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শও আপনি নিতে পারেন।

তবে গোড়ালির ব্যথার চটজলদি সমাধান হল নরম জুতোর ব্যবহার। স্যান্ডেল, কেডস এবং সু। পুরুষরা সাধারণত এই তিন ধরনের জুতো ব্যবহার করে থাকেন। জুতো নির্বাচনের ক্ষেত্রে আরামের চেয়ে অনেকেই সৌন্দর্যকেই প্রাধান্য দেন বেশি। তাই বিপত্তিও তৈরি হয় অনেকের। নরম জুতো পরলে তা আপনার পক্ষে দারুম কার্যকরী হতে পারে। গোটা শরীরের ভার ওই নরম জুতোর উপরেই পড়বে। একইসঙ্গে আপনার পায়ের নীচের অংশ নরম সোলের সঙ্গে বোঝাপড়াটা সেরে নেবে। নরম সোল হলে পায়ের কষ্ট অনেক কম হয়। তার দরুণ আপনার গোড়ালিও আরাম পায়। গোড়ালির ব্যথা কমে যায়।

নানা সংস্থা এখন নরম সোলের জুতো তৈরি করে। অনলাইন বা অফলাইনে এমনই কিছু জুতো বেছে নিন আপনার ও পরিবারের অন্যদের জন্য। অনলাইন শপিংয়ে একের পর এক রঙীন জুতো চোখে পড়বে। যা আপনার পার্সোনালিটিকে আরও বেশি উদ্দীপ্ত করবে। তেমনই কিছু জুতো পছন্দ করে ফেলুন আজই। বাড়ির বয়স্কদের জন্য এই নরম সোলের জুতো দারুণভাবে কার্যকর। চামড়ার হোক বা সিন্থেটিক লেদার। আজ সব সংস্থাই নরম সোলের সব রকম জুতো তৈরি করে। তাই আর দেরি নয়। পায়ের গোড়ালির ব্যথা কমাতে আজই বাড়িতে নিয়ে আসুন নরম সোলের জুতো।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

সিনেমার বড় পর্দা থেকে টেলি পর্দার জগতে কতটা সম্মান পাচ্ছেন মেয়েরা? জানাবেন মিডিয়া টিচার অনুজা বাগচী।