আমরা বাঙালিদের একটা স্বভাব আছে। উঠল বাই, তো কটক যাই। আর এই জমানার ছেলে-মেয়ে প্রায় অধিকাংশের মধ্যেই এই ঘোরার স্বভাব বিদ্যমান। একটু ছুটি পেলেই হল, কারোর মন ছুটে যেতে চায় সমুদ্রের দিকে। কেউ আবার পৌঁছতে চায় পাহাড় চূড়োয়। কারোর আবার পছন্দ শান্ত গভীর সবুজ জঙ্গলে গিয়ে শ্বাস নেওয়া।
কিন্তু এই সফরকালে অনেকেরই লোটা কম্বল নিয়ে অভিযোগ থাকে। এই কাঁধে ব্যাগ। হাতে ব্যাগ। তাও অনেক দরকারি জিনিস নেওয়া হয় না। ফলে ঘোরাটাই মাটি। তাই আজ হবে সেই সমস্যার সমাধান।
আলোচনা হবে এমন বিশেষ ধরনের ব্যাগ নিয়ে যাতে আপনি ঠেসে সব জিনিস ঢোকান, কিন্তু তবুও এতে কোনও অসুবিধা হবে না। যদি খুব ভারী হয়ে যায় তবুও এর এমনই সিস্টেম রয়েছে, যাতে পিঠের ওপর চাপ পড়বে না। অনায়াসে আপনি এই ব্যাগ পিঠে নিয়ে আপনি পাহাড়ে চরতে পারেন।
এই ব্যাগগুলি ৫-৭ দিন ট্যুরের জন্য আদর্শ। ব্যাগের বড় দুটি চেনের একটিতে ঠেসে জামা কাপড় ভতুন। অন্যটিতে নানান বড় দরকারি জিনিস রাখুন। যেমন টর্চ, বই, ডায়রি, ফ্লাক্স ইত্যাদি।
এছাড়া রয়েছে ছোট-মাঝারি মিলে প্রায় ৩ থেকে ৪ টে ছোট পকেট। এতের কোনোটিতে টাকা পয়সা। কিছু দরকারি ডকুমেন্টস, ওষুধ, পেন, দড়ি ইত্যাদি জিনিস রাখুন। আলাদা করে জলের বোতলও রাখা যাবে। মেয়েরা চাইলে নিজেদের মেক-আপ কিটও নিতে পারেন এই ব্যাগে।
ব্যাগগুলি পিঠে তো নেও্যাই যায়, সেই সঙ্গে বেঁধে নেওয়া যায় কোমরের সঙ্গে। ফলে পিঠে জতোই বোঝা থাকুক তা হালকা লাগবে। উঁচু পাহাড়ে চরতেও অসুবিধা হবে না। লাল, নীল, হলুদ, সবুজ, কালো সহ একাধিক রঙে মেলে এই ব্যাগ। তাহলে অর্ডার করছেন কখন? এখনই?
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.