মিউনিখ: দিন চারেক আগেই ক্লাব বিশ্বকাপ জিতে বার্সেলোনার নজির ছুঁয়েছিল বায়ার্ন মিউনিখ৷ ক্লাব বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের মুকুট পরে প্রথমবার মাঠে নেমেই হারতে বসেছিল জার্মান জায়েন্ট৷ দুর্বল আর্মিনিয়ার বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত ছ’ গোলের রোমাঞ্চে ম্যাচ ড্র করে সম্মান বাঁচায় বার্য়ান৷
আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় সোমবার রাতে বুন্দেসলিগায় বার্য়না-আর্মেনিয়া ম্যাচটি ৩-৩ গোলে শেষ হয়৷ লিগে টানা পাঁচ ও সব প্রতিযোগিতা মিলে টানা সাতটি ম্যাচে জয়ের পর পয়েন্ট খোয়াল বায়ার্ন। দু’ গোলে পিছিয়ে থেকে রবার্ট লেভানদোভস্কির গোলে ব্যবধান কমালেও পরক্ষণেই আবারও বায়ার্নের জালে বল জড়ান আর্মেনিয়ার ফুটবলাররা। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে ড্র করে কিছুটা হলেও স্বস্তি নিয়ে মাঠ ছাড়ে হান্স ফ্লিকের দল।
ম্যাচ শেষে বার্য়ান ফরোয়ার্ড এরিক মটিং বলেন, ‘কঠিন ম্যাচ ছিল৷ বিশেষ করে প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যে৷ তবে আমরা লড়াই করে শেষ পর্যন্ত স্কোরলাইন ৩-৩ করতে পেরেছি৷ কিছুটা হলেও এতে আমরা খুশি৷’ আর্মেনিয়ার বিরুদ্ধে ড্র করলেও এখন শীর্ষে রয়েছে বার্য়ান৷ শুরু তাই নয়, দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলের থেকে পাঁচ পয়েন্টের ব্যবধান রয়েছে ফ্লিকের দলের৷
গত বৃহস্পতিবার ক্লাব বিশ্বকাপ জিতে বছরে ছ’টি শিরোপা জয়ের রেকর্ড গড়েছে বায়ার্ন৷ তবে এদিন বুন্দেশলিগায় আর্মেনিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচের শুরুটা ভালো হয়নি৷ ম্যাচের প্রথম আক্রমণেই গোলের দেখা পায় আর্মিনিয়া। টানা তুষারপাতে মাঠ যেন সাদা চাদরে আবৃত্ত ছিল৷ প্রিটলের পাস ধরে ডি-বক্সে ঢুকেই দারুণ শটে গোল করেন ডাচ মিডফিল্ডার ভ্লাপ। পুরো ম্যাচে তিনটি শট লক্ষ্যে রাখে আর্মিনিয়া৷ আর তিনটেতেই সফল। শুরুতে মিশেল ভ্লাপের গোলে তারা এগিয়ে যাওয়ার পর ব্যবধান বাড়ান মানুয়েল প্রিটল। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে লেভানদোভস্কির গোলের পর ফের ব্যবধান বাড়ান গিবাওয়া। তারপ তোলিসো ও ডেভিসের গোলে হার এড়ায় বায়ার্ন।
এদিন গোল করে ২০টি লিগের ম্যাচে ২৫টি গোলের মালিক হন লেভানদোভস্কি৷ ২১ ম্যাচে ১৫টি জয় ও চারটি ড্র করে ৪৯ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবলে শীর্ষে রয়েছে বায়ার্ন। আর ৫ পয়েন্ট কম নিয়ে দু’ নম্বরে রয়েছে লাইপজিগ।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.