কলকাতা: পুতুল খেলতে কে না ভালোবাসে? কিন্তু সেই পুতুল যদি বারবার আপনার ভয় নিয়ে খেলা করে তাহলে? ভেবেই ভয় লাগছে। কিন্তু এমনটাই সত্যি ঘটেছে উত্তর আমেরিকার এক পরিবারে। সেখানে ম্যাডোনিয়া দম্পতি তাদের সন্তানের খেলার পুতুলটিকে ভুতুড়ে ভেবে ফেলে দিলে পরে দেখে যে পুতুলটি আবার ফিরে ফিরে আসছে। এমনটা একবার নয়, বেশ কয়েকবার হয়েছে তাদের সঙ্গে। তাই ভূতের অস্তিত্ব আছে কিনা সেই উত্তর তারা নিজেরাই পেয়েছে। তবে ঘটনার পিছনে কোনো বৈজ্ঞানিক যুক্তি তারা খুঁজে পাননি। তাই ব্যাপারটি তাদের কাছে আরো রহস্যজনক হয়ে উঠেছে। এমন একটি মেয়ে পুতুল যার মুখটি দেখলেই মায়ায় ভরে যাবে আপনার মন তার অপার রহস্যের কথা ভাবলেই কেঁপে উঠবে আপনার বুক। পুরো ঘটনার বিবরণ নীচে দেওয়া হলো।
ম্যাডোনিয়া দম্পতি তাদের মেয়েকে ক্রিসমাসে এই রহস্যময়য় পুতুলটি উপহার দিয়েছিলেন। ডিজনির বিখ্যাত “ফ্রোজেন” চরিত্র “এলসা” পুতুল হিসেবে এনে দিয়েছিলেন তারা। পুতুলটির গলার নেকলেসে একটি বোতাম ছিল যা টিপলে সে “ফ্রোজেন” সিনেমার গান গাইতো ও সংলাপ বলতো। কিন্তু একদিন এই দৃশ্য পাল্টে গেলো।বোতাম টিপতেই সে স্প্যানিশ বলতে শুরু করলো। বোতামটি ভয়ে তারা বন্ধ করে ব্যাটারি খুলে নিলেও পুতুলটি স্প্যানিশ ভাষাই বলতে থাকে। এতে চমকে গিয়ে ম্যাডোনিয়া দম্পতি তা ফেলে দিতে বাধ্য হন। আবর্জনা ফেলার সময়ে সাফাইকর্মীরা সেটিকে নিয়ে চলে যায়। এরপর মেয়ের মন ঠিক করতে তারা ঘুরতে যায়। তবে বাড়ি ফিরে এসে যা দৃশ্য দেখে তাতে তাদের আত্মারাম খাঁচাছাড়া। “এলসা” নামের সেই পুতুলটি যেটিকে তারা ফেলে দিয়েছিলেন সেটি আবার স্বস্থানে বসে রয়েছে। এমনটা কিভাবে সম্ভব সেই উত্তর পাননি তারা।
এবার তারা সেটিকে বাড়ি থেকে ১৫০০ মাইল দূরে রেখে আসেন তাদেরই এক বন্ধুর বাড়িতে। বাড়ির একটি গাড়ির সঙ্গে পুতুলটিকে বেঁধে রাখেন তারা। কিন্তু কিছুদিন পর আবার ম্যাডোনিয়া দম্পতির রক্ত হিম করে দিয়ে পুতুলটি তাদের মেয়ের কাছেই ফেরে। উপায় না দেখে তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ব্যাপারটি নিয়ে পোস্ট করেন। কেউ কেউ পুতুলটি পুড়িয়ে দেওয়ার পরামর্শ দিলেও শেষে সেই দম্পতি অদ্ভুতভাবে গায়েব হয়ে যান। এরপর থেকে ওই পরিবারের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.