নয়াদিল্লি: মহাকাশে ভবগত গীতার কপি পাঠাতে চলেছে ইসরো। এ মাসের শেষেই লঞ্চ হবে সতীশ ধাওয়ান স্পেস স্যাটেলাইট বা SD SAT। তার মাধ্যমেই মহাকাশে যাবে ভগবত গীতা। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ছবি ও ২৫ হাজার জনের নামও পাঠানো হবে মহাকাশে। পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল (PSLV)-র মাধ্যমে লঞ্চ হবে সতীশ ধাওয়ান স্পেস স্যাটেলাইট।

এই ন্যানো স্যাটেলাইটের নামকরণ হয়েছে ভারতের মহাকাশ গবেষণার জনক সতীশ ধাওয়ানের নামে। এই স্যাটেলাইট তৈরি করেছে স্পেস কিডস ইন্ডিয়া। এটি বিজ্ঞানের ছাত্রদের জন্য তৈরি একটি সংস্থা। তিনটি বিষয় নিয়ে চর্চা করবে এই উপগ্রহ। একটি মহাকাশের তেজস্ক্রিয়তা, একটি ম্যাগনেটোস্ফিয়ার ও শেষটি হল লো পাওয়ার ওয়াইড এরিয়া কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক। স্পেস কিডস ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও ড. শ্রীমতী কেসন জানিয়েছেন, “গ্রুপের মধ্যে এখন প্রচুর উত্তেজনা। এটি আমাদের প্রথম উপগ্রহ যা মহাকাশে যাচ্ছে। যখন আমরা মিশন স্থির করি আমরা মানুষকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম কারা নিজেদের নাম মহাকাশে পাঠাতে ইচ্ছুক। আমরা ২৫ হাজার জনের নাম পেয়েছি। এর মধ্যে ভারতের বাইরে থেকে ১ হাজার জনের নাম এসেছে। চেন্নাইয়ের একটি স্কুল তাদের প্রত্যেক পড়ুয়ার নাম দিয়েছে। আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি কারণ এটি সাধারণ মানুষের মনে মহাকাশ নিয়ে আগ্রহ বাড়াবে।”

যাঁরা মহাকাশে তাঁদের নাম পাঠিয়েছেন প্রত্যেককে ‘বোর্ডিং পাস’ দেওয়া হয়েছে। কেসন আরও জানিয়েছেন মহাকাশে ভগবত গীতার একটি কপি পাঠানো হবে। পরবর্তী মিশনগুলো দেশের যে কটি পবিত্র গ্রন্থ রয়েছে সেগুলিও পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে। তাদের মধ্যে একটি হল বাইবেল। এই উপগ্রহটি শ্রীহরিকোটা থেকে ছাড়া হবে। ইসরো এর মধ্যে ডিজাইনের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন করেছে। কেসন বলেছেন, “উপগ্রহ উৎক্ষেপণের আগে লাস্ট মিনিটের চেকিং চলছে। ইসরোর টেস্টিংয়ের পর আমাদের সোলার প্যানেল নিয়ে আরও কাজ করতে হবে।”

PSLV-C51 মিশনে এই স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো হবে। ২৮ ফেব্রুয়ারি এর উৎক্ষেপণের দিন স্থির হয়েছে। মোট ২০টি উপগ্রহ নিয়ে উড়বে এই রকেট। তার মধ্যে একটি ব্রাজিলের। নাম অ্যামাজোনিয়া-১।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

সিনেমার বড় পর্দা থেকে টেলি পর্দার জগতে কতটা সম্মান পাচ্ছেন মেয়েরা? জানাবেন মিডিয়া টিচার অনুজা বাগচী।