শীত পেরিয়ে এসে গেলো বসন্ত। এই সময় থেকেই আমাদের ত্বকে নানারকম পরিবর্তন আসতে শুরু করে কারণ এখন থেকেই আবহাওয়া বদলায়। তাই সঠিক পরিচর্যা বা ত্বকের যত্ন করাটা জরুরি। এখন এমন একটা সময় শুরু হলো যখন শরীর বেশি ঘামতে থাকে ও মুখে-চোখে শুষ্কতা ফুটে ওঠে। অনেকেই পরিচর্যার নামে ভুলভাল বা অত্যাধিক প্রোডাক্ট মেখে ফেলেন মুখে। কোনোটাই ঠিক না। তাই সঠিক পন্থাগুলি আর প্রোডাক্টগুলি জানতে পড়ুন।
১. রাতে শোয়ার আগে মুখে নাইট ক্রিম মাখা খুব জরুরি। সারারাত এটি আপনার ত্বককে আদ্র রাখে। সকালে উঠে স্কিন দেখবেন নরম ও চকচকে হয়ে গেছে। তবে রাতের এই ক্রিমগুলি একটু তৈলাক্ত হওয়ায় দিনেরবেলা তা লাগালে আপনার মুখ বেশি ঘামবে ও আপনার লোমকূপগুলো বড় হয়ে যাবে। মুখ ধুয়ে লাগাবেন এই ক্রিমটি। কোন নাইট ক্রিম আপনার জন্যে বেস্ট তা জানতে হলে এই লিংকে ক্লিক করুন। সমাধান পাবেন এক নিমেষে।
২. মাঝে মাঝে কেমিক্যাল দিয়েই ত্বককে এক্সফোলিয়েট করতে পারেন। এর জন্যে এএইচএ এবং বিএইচএ ব্যবহার করুন। এগুলি ত্বকের মৃত চামড়াগুলিকে বের করে ফেলে। ফলে আপনার নতুন ত্বকের জেল্লায় কেউ আর অন্যত্র চোখ ফেরাতে পারবে না। এছাড়াও ত্বক দাগছোপহীন দেখতে লাগে।
৩. বলিরেখা, ব্রণর সঙ্গে লড়াই করে রেটিনোল। তবে এটি সূর্যের আলো শোষণ করে কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তাই দিনের বেলা ত্বকে লাগিয়ে বেরোতে নেই রেটিনোল।
৪. ফেস ওয়েল পাওয়া যায় যেগুলি খুব উপযোগী। শুতে যাওয়ার ৩০ মিনিট আগে স্কিনে লাগিয়ে একটু ম্যাসাজ করুন। এরকম ১ মাস করুন। দেখবেন স্কিন চকচক করছে। আজকাল আবার অনেক এসেনশিয়াল অয়েলও পাওয়া যাচ্ছে। সেগুলোকেও এভাবে ব্যবহার করতে পারেন।
৫. গরমকালে শোওয়ার আগে মুখে এক টুকরো বরফ ঘষতে পারেন। আপনার মুখে শীতলভাব আনবে। ,আগে মুখ ধোবেন ফেস ওয়াশ দিয়ে। তারপর কাপড়ে মুড়ে লাগাবেন বরফ। গজলের কাছে স্কিনটি উপরের দিকে টেনে টেনে বরফ ঘষবেন। ত্বক ঝুলে যাওয়া আটকে যায়।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.