বহরমপুর: ভোটের মুখে (Assembly elections)ফের রাজনৈতিক হিংসা নতুন করে ছড়াচ্ছে মুর্শিদাবাদে (Murshidabad)৷ কান্দিতে গুলিবিদ্ধ এক তৃণমূলকর্মী৷ এর আগে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা৷
শিয়রে ভোট। দিনক্ষণ ঘোষণা এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। জোরকদমে প্রচার শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলি। ভোট যত এগিয়ে আসছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংঘর্ষের খবর প্রকাশ্যে আসছে। কোথাও আক্রান্ত হচ্ছেন শাসকদলের নেতা-কর্মী। কোথাও বিরোধীরা। প্রাণহানির ঘটনাও ঘটছে। যা নিয়ে সরগরম রাজ্য-রাজনীতি।
রবিবার রাতে বরুণ ঘোষ নামে এক তৃণমূলকর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন৷ বাড়ি, কান্দির আন্দুলিয়া অঞ্চলের সন্তোষপুর গ্রামে৷ যখন বাড়ি ফিরছিলেন, তখন আন্দুলিয়া পঞ্চায়েত অফিসের সামনে ওই তৃণমূল কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা৷ গুলি লাগে বুকে। রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে৷
২০২১ সালের জানুয়ারিতে কৃষি আইনের বিরোধিতা করায় খুন হয়েছিলেন এক তৃণমূল কর্মী৷ মুর্শিদাবাদের কাসিমনগরের শংকরপুরের বাসিন্দা সাদ্দাম মোমিনকে কুপিয়ে খুন করা হয় বলে অভিযোগ।ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল মুর্শিদাবাদের কাসিমনগর।
২০২০ সালের শেষে মুর্শিদাবাদের বহরমপুরে খুন হয়েছিলেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য ৷ জীবন্তি স্টেশনের কাছে তাকে গুলি করে কুপিয়ে খুন করার অভিযোগ উঠেছিল৷ মৃত রাজা শেখ কান্দির মহালন্দি ২ নম্বর পঞ্চায়েতর সদস্য ছিলেন। মৃতের পরিবারের অভিযোগ ছিল, বাড়ি থেকে জীবন্তি হল্ট স্টেশনের কাছে রাতে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করা হয়৷ এছাড়া গ্রামে রাস্তার লাইট লাগানো কে কেন্দ্র করেও চলেছিল গুলি। মুর্শিদাবাদ (murshidabad) জেলার ইসলামপুর থানার অন্তর্গত টাকারায়পুর এলাকার ঘটনা। ওই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন তিনজন।
মুর্শিদাবাদের ডোমকলে প্রাক্তন আইপিএস নজরুল ইসলামকে বেধড়ক মারধর ও প্রকাশ্যে হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল কংগ্রেসের ডোমকল পুরসভার কাউন্সিলর মাজিদুল শেখ ও তার কাকার বিরুদ্ধে। ঘটনায় দুই অভিযুক্ত সহ হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ডোমকল থানায় এফ আই আর দায়ের হয়৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.