নয়াদিল্লি : পাকিস্তান মদতপুষ্ট জঙ্গি (terrorists) সংগঠন জইশ ই মহম্মদ (JeM) ফের সক্রিয়। পুলিশের বিশেষ রিপোর্ট জানাচ্ছে রাজধানী দিল্লিতে হামলা চালানোর পরিকল্পনা (terror attacks in Delhi) করেছে জইশ। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এমনই জানিয়েছেন জম্মু কাশ্মীর পুলিশ প্রধান দিলবাগ সিং। তিনি জানিয়েছেন উপত্যকায় অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে সেখান থেকে দিল্লিতে হামলা চালানোর ছক কষা হচ্ছে। এজন্য অস্ত্র আমদানি করা হচ্ছে বিহার থেকে।

প্রজাতন্ত্র দিবসেও হামলা চালানোর পরিকল্পনার কথা গোয়েন্দা দফতরের কানে এসেছিল। সেই ছকেও নাম উঠে এসেছিল পাকিস্তানের। তবে এবার ব্যবহার করা হতে পারে পড়ুয়াদের, এমনও জানা গিয়েছে। জম্মু কাশ্মীর পুলিশের ডিজিপি জানিয়েছেন কাশ্মীর থেকে পড়ুয়াদের মগজধোলাই করে নাশকতার কাজে ব্যবহার করা হবে।

ইতিমধ্যেই বিহার থেকে অস্ত্র আমদানি (weapons from Bihar) শুরু হয়েছে উপত্যকায় বলে সূত্রের খবর। হেদায়াতুল্লা মালিক, জাহুর আহমেদ রাদারের মত জঙ্গি নেতারা ধরা পড়ার পর থেকেই জইশের সক্রিয়তা বেড়েছে। পুলিশ (top officials) জানাচ্ছে উপত্যকায় অস্ত্রের আদান প্রদান চোরাপথে চলছে।

রবিবারও জম্মু বাসস্ট্যান্ড (Jammu bus stand) থেকে উদ্ধার হল ৭ কেজি বিস্ফোরক। কে বা কারা এই বিস্ফোরক (Explosives) নিয়ে যাচ্ছিল তা জানা যায়নি। অন্যদিকে কোথায় বিস্ফোরক নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তা জানতে তদন্তে নেমেছে পুলিশ।

অন্যদিকে বোমাতঙ্কের জেরে চাঞ্চল্য ছড়ায় নয়ডায়। রবিবার সকালে বোমাতঙ্ক ঘিরে ব্যাপক আলোড়ন পড়ে যায়। বোমার খবর পেয়ে বোম ডিসপোজাল স্কোয়াড ও কুকুর স্কোয়াড সহ ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ বাহিনী। অত্যন্ত সন্তর্পণে লাল টেপ জড়ানো বোমা পরীক্ষা করে বোম ডিসপোজাল স্কোয়াড টিম। দেখা যায় একটা আতশ বাজিকে কেউ বা কারা বোমার আকারে লাল টেপ দিয়ে সাজিয়ে রেখেছে। নকল বোমা পেয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে পুলিশ। তবে এক মাসে এমন ঘটনা তিন নম্বর বার ঘটল। ফলে কে বা কারা এমন কাজ করছে, তা নিয়ে যথেষ্ট ধন্দে রয়েছে পুলিশ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।