আসানসোল: বিধানসভা ভোটের মুখে রাজ্যে কয়লা ও গরু পাচারকাণ্ডে তদন্তের গতি বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা সিবিআই। এবার কয়লাকাণ্ডে প্রধান অভিযুক্ত অনুপ মাঝি ওরফে লালার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার আবেদন সিবিআইয়ের। আসানসোলে সিবিঈইয়ের বিশেষ আদালতে এই আবেদন জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। বছরের পর বছর ধরে কয়লাপাচার করে বিপুল সম্পত্তি হয়েছে লালার। এরাজ্য়ের পাশাপাশি ভিনরাজ্যে লালার সম্পত্তি রয়েছে। এদিন লালার সব সম্পত্তির তালিকা আদালতে জমা দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

শিয়রে ভোট। তার আগে রাজ্যের কয়লা ও গরু পাচারকাণ্ডের তদন্তে কোমরবেঁধে নেমে পড়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা সিবিআই। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে হানা দিচ্ছে সিবিআই। কয়লাকাণ্ডে প্রধান অভিযুক্ত পুরুলিয়ার নিতুড়িয়ার বাসিন্দা অনুপ মাঝি ওরফে লালা। লালার খোঁজে হন্যে হয়ে ঘুরছে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা। রাজ্যজুড়ে লালার সন্ধানে হানা দিচ্ছেন গোয়েন্দারা।

অভিযোগ, কয়লা পাচার করে কোটি-কোটি টাকা তুলেছে লালা। অভিযোগ, লালাকে একাজে সহযোগিতা করেছেন বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা৷ লালার পুরুলিয়া-সহ একাধিক ঠিকানায় হানা দিয়েছে সিবিআই। তবে এখনও পর্যন্ত তার নাগাল মেলেনি। লালাকে ধরতে পারলে কয়লাকাণ্ডে বড়সড় রহস্যের উন্মোচন হতে পারে বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা। এর আগে লালাকে সিবিআই দফতরে একাধিকবার তলব করা হয়েছিল। কিন্তু কোনওবারই হাজিরা দেয়নি লালা।

লালার খোঁজে হন্যে হয়ে ঘুরছে সিবিআই। এর আগে তার ঘনিষ্ঠদের অফিসেও অভিযান চালায় এই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা৷ জানা গিয়েছে, লালা ঘনিষ্ঠদের তিনটি অফিসে তল্লাশি চালিয়ে ২৫টি নোটবুক উদ্ধার করেছে সিবিআই। তাছাড়াও কিছু ডায়েরি ও রেজিস্টার মিলেছে৷

এই ডায়েরি ও নোটবুকগুলিতে কয়লাকাণ্ডে আর্থিক লেনদেনের হিসেব রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এর আগে কয়লাকাণ্ডে আসানসোল, রানিগঞ্জ ও জামুড়িয়া এলাকায় লালা ধনিষ্ঠ ব্যবসায়ীদের বাড়ি ও অফিসে তল্লাশি চালায় সিবিআই৷

এদিকে, চলতি মাসের শুরুতেই কয়লাকাণ্ডে সিবিআইয়ের দায়ের করা এফআইআর খারিজের জন্য কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানায় লালা। তবে লালার আইনজীবীর সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্য।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।