নয়াদিল্লি: অর্থমন্ত্রক এবার রাষ্ট্রায়ত্ত সাধারণ বিমায় ৩০০০ কোটি টাকা ঢালবে চলতি অর্থ বছরের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে, যাতে এই সংস্থাগুলির আর্থিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে। গত বছর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন ক্যাবিনেট বৈঠকে অনুমোদন করা হয়েছে প্রস্তাবিত ন্যাশনাল ইনসিওরেন্স, ওরিয়েন্টাল ইনসিওরেন্স এবং ইউনাইটেড ইন্ডিয়া ইনসিওরেন্সকে মূলধনগত সহায়তার বিষয়টি।

মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত নিয়েছে ন্যাশনাল ইনসিওরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের অথোরাইজ শেয়ার ক্যাপিটাল বাড়িয়ে ৭৫০০ কোটি টাকা করা হবে এবং এর পাশাপাশি ইউনাইটেড ইন্ডিয়া ইনসিওরেন্স ও ওরিয়েন্টাল ইনসিওরেন্সের অথোরাইজ শেয়ার ক্যাপিটাল বাড়িয়ে ৫০০০ কোটি টাকা করা হবে। এই কারণেই মূলধনগত সহায়তার জন্য টাকা ঢালা হচ্ছে।

সম্প্রতি, সরকার সংসদের অনুমতি চায় ২০২০-২১ অর্থ বছরের জন্য ৬.২৮ কোটি টাকা অতিরিক্ত খরচের যা দ্বিতীয় এবং চূড়ান্ত অনুদান পরিপূরকের চাহিদা মেটানোর জন্য। এর মধ্যে রয়েছে ৩০০০ কোটি টাকার অতিরিক্ত তহবিল যা দেওয়া হবে বিমা সংস্থা পুনর মূলধনের জন্য। এই অর্থ ঢালা হবে ৮ মার্চের পর এই বিষয়ে পরিপূরক চাহিদার কথা তোলা হবে সংসদে।

এই মূলধনী অর্থ দেওয়ার ফলে তিনটি রাষ্ট্রায়ত্ত সাধারণ বিমা সংস্থার আর্থিক অবস্থার উন্নতি হবে ‌। পাশাপাশি এই অর্থনীতির বিমা প্রয়োজনীয়তা মেটাতে, ঝুঁকি সংক্রান্ত ব্যবস্থা সামলাতে এবং সম্পদ বাড়াতে সহায়তা করবে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এবারের বাজেটে দুটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক এবং একটি সাধারণ বিমা সংস্থার বেসরকারিকরণের কথা বলেছেন ২০২১-২২ সালের জন্য যা শুরু হচ্ছে সামনের এপ্রিল মাস থেকে। ২০১৭ সালে সরকারি সংস্থা নিউ ইন্ডিয়া অ্যাসুরান্স এবং জেনারেল ইনসিওরেন্স শেয়ার ছাড়া হয়।

তবে অতি মহামারীর জেরে রাজকোষের বেহাল দশা। অর্থের সংস্থান করতে ঢালাও রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বেচে দিতে উদ্যোগী হয়েছে কেন্দ্র।এ জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা নীতি ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। বাজেটের সময় এই নীতি ঘোষণা করা হয়। স্ট্র্যাটেজিক ক্ষেত্র ছাড়া সব রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাকে বেসরকারিকণের কথা ভেবেছে কেন্দ্র।বাজেটে ধরা হয়েছে বেসরকারিকরণ, শেয়ার বেচার ইত্যাদির মাধ্যমে এই বছর ১.৭৫ লক্ষ্য কোটি টাকা তোলা হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।