দার্জিলিং: “‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে পশ্চিমবঙ্গকে বাংলাদেশ বানাতে চায় তৃণমূল কংগ্রেসে” রবিবার ঠিক এই ভাষাতেই মমতা বন্দোপাধ্যায়ের সরকারকে আক্রমণ করলেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী।
রবিবার শিলিগুড়ি থেকে শুভেন্দু অধিকারী এদিন বলেন, বিধানসভা ভোটের পরে ব্যাপক সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে রাজ্যে ক্ষমতায় আসবে বিজেপি।
শুভেন্দু বলেন, “ওরা (তৃণমূল) যাই করুক না কেন। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ রাজ্যে ডবল ইঞ্জিনের সরকার আনার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছে। ব্যাপক সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে রাজ্যে ক্ষমতায় আসবে বিজেপি। মোদী ও অমিত শাহ জি শ্লোগান দিয়েহিলেন, ‘২০১৯ এ হাফ, ২০২১ এ সাফ’ সেটাই হতে চলেছে।”
শুভেন্দুর দাবি, “চার বছর আগে বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জে শামিম ওসমান ” খেলা হবে’ শ্লোগান দিয়েছিল। তৃণমূল পশ্চিমবঙ্গকে বাংলাদেশ বানাতে চায়, তাই তাঁরা ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান বেছে নিয়েছে। আমাদের শ্লোগান হল -‘ভারত মাতা কি জয়’ এবং ‘জয় শ্রী রাম।”
অন্যদিকে রবিবার উত্তর ২৪ পরগণার পলতা থেকে শ্যামনগর অবধি ‘সংহতি র্যালি’ বের করে তৃণমূল কর্মী সমর্থকেরা।
উল্লেখ্য, কদিন আগেই রাজ্যে এসে মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে অমিত শাহ বলেছিলেন, রাজ্যে ভোট শেষ হওয়ার পর থেকেই ‘জয় শ্রীরাম ‘ মন্ত্র জপবেন ‘দিদি’।
‘জয় শ্রী রাম’ নিয়ে এই মুহুর্তে চঞ্চল রাজ্য রাজনীতি। ২৩ জানুয়ারি ভিক্টোরিয়াতে নেতাজির জন্মদিন উপলক্ষ্যে মোদীর উপস্থিতিতেই রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী মঞ্চে কিছু বলতে উঠতেই ‘জয় শ্রী রাম’ শ্লোগান দেয় বিজেপি সমর্থকেরা। এর তীব্র প্রতিবাদ করেন মমতা। জানান, সরকারি অনুষ্ঠানের নিজস্ব আদব কায়দা থাকে, এটা কোনও রাজনৈতিক সমাবেশ না। কাউকে ডেকে এনে অপমান করা অন্যায়।”
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.