শীতের ঘুম ভেঙে আলসেমি নিয়েই জাগছে শহর (morning routine)। তবে উঠেই তো কাজে লেগে পড়া। গৃহিণীরা তো ঘুম থেকে ওঠা থেকে রাতে বিছানায় যাওয়া অবধি অজস্র দৌড়ঝাঁপ ও ভাবনার মধ্যে থাকেন। সেইদিক থেকে দেখলে সবথেকে কম বিশ্রাম তো তাদেরই হয়। আর বিশ্রাম কম হলেই ক্লান্তির ছাপ পড়বে চোখে-মুখে। পাশাপাশি সারাদিন তন্দ্রাভাব। এতে সন্ধের পার্টিতে গেলে আর সেই জেল্লা পান না তারা খুঁজে (lifestyle)। তাই আরো বেড়ে যায় চিন্তা। তবে এই চিন্তার কি আদৌ সমাধান আছে (skincare)? হ্যাঁ আছে. তার জন্যে ঘুম ভাঙার পরই বাড়ির কাজে লাফালে হবে না।
১. ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস গরম জলে লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে আপনার লিভার জবাব দেবে আপনাকে। অ্যান্টিঅক্সিডান্ট আর ভিটামিন সি সকালবেলায় শরীর থেকে সমস্ত টক্সিক উপাদান বের করে দেয়।
২. ঘুমোনোর সময় সারা রাত ধরে মুখে তেলময়লা জমতে থাকে। তাই ক্লিনিং, টোনিং, ময়শ্চারাইসিং করতেই হবে প্রতিদিন। সকালে উঠে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখটা পরিষ্কার করে নিয়ে তারপর ফেস সিরাম বা হালকা ময়শ্চারাইজার লাগান। হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন। সারাদিন তরতাজা লাগবে।
৩. আপনার ব্যায়ামের অভ্যেস থাকলে ভালো, না থাকলেও চিন্তা করতে হবে না। হালকা হাতে সাধারণ ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করুন বা বাগানে বা বাড়ির খোলা ছাদে ৩০ মিনিট মতো জোরকদমে হাঁটা প্রাকটিস করুন। সকালে ব্যায়াম করলে আপনার শরীর একেবারে ফুরফুরে থাকবে আর ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে ময়লাও বেরিয়ে যায়। স্বাভাবিকভাবেই ত্বকের জেল্লাও বাড়ে।
৪. শাকসবজি আর ফল যে ত্বক ভালো রাখে, সেটা কারুরু অজানা নয়। প্রতিদিন সকালের প্রথম খাবারে অর্থাৎ ব্রেকফাস্টে যে কোনও গোটা ফল বা সবজি রাখার চেষ্টা করুন বা ফলের রস রাখুন। গোটা ফল বা ফলের রস খেতে পারেন বা সবজি দিয়ে গ্রিন স্মুদি বা জুস বানিয়ে খেতে পারেন। সকালে এরকম একটি পানীয় আপনার সিস্টেমকে সজাগ ও সক্রিয় করবে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
৫. সপ্তাহে অন্তত দু’বার  বাড়িতেই স্ক্রাব বানিয়ে স্নানের আগে ম্যাসাজ করতে পারেন। এটায় মৃত কোষ বেরিয়ে যাবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।