অযোধ্যা : বিশ্ব হিন্দু পরিষদের বিশেষ ঘোষণা। নির্ধারিত সময়েই তৈরি হবে অযোধ্যার রাম মন্দির। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ভাইস প্রেসিডেন্ট চম্পত রাই শনিবার জানিয়েছেন আগামী ৩৬ মাসের মধ্যে রাম মন্দিরের নির্মাণ কাজ শেষ করা হবে। পূর্ব নির্ধারিত সময়েই শেষ করা হবে কাজ, জানিয়েছেন চম্পত রাই।
কানপুরে এক সাংবাদিক সম্মেলনে চম্পত রাই জানান, ৩৬ মাসের মধ্যেই কাজ সম্পূর্ণ হবে, শুধু এক দুই মাস সময় বেশি লাগতে পারে, তার থেকে বেশি নয়। তিনি এদিন মুসলিম সম্প্রদায়ের ভাইদের ধন্যবাদ জানান। মুসলিম সম্প্রদায়ের ব্যক্তিরাও সমান উৎসাহের সাথে অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণে সহায়তা করছে বলে এদিন জানান চম্পত।
তিনি বলেন রাজস্থান সরকার যেন পাথরের সরবরাহ থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়, তাহলে কাজ আরও দ্রুত হবে। উল্লেখ্য ভরতপুর পাথর খনি থেকে পাথর আসছে রাম মন্দিরের নির্মাণ কাজে জন্য।
এদিকে, করোনাকালেও অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরির কাজে ভাঁটা পড়েনি। জোর কদমে চলছে মন্দির তৈরির কাজ। গোটা দেশে রাম মন্দির তৈরির জন্য টাকা তুলছেন ‘শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র’ ট্রাস্টের সদস্যরা। দেশের সব রাজ্য থেকে চলছে অর্থ সংগ্রহ। ইতিমধ্যেই রাম মন্দির তৈরির জন্য গঠিত তহবিলে বিপুল অঙ্কের টাকা জমা পড়েছে। ‘শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র’ ট্রাস্ট-এর তরফে জানানো হয়েছে এখনও পর্যন্ত তহবিলে দেড় হাজার কোটি টাকারও বেশি জমা পড়েছে।
রাম মন্দির ট্রাস্টের কোষাধ্যক্ষ গোবিন্দদেব গিরি জানিয়েছেন, দেশের ৪ লক্ষ গ্রাম ও ১১ কোটি পরিবারের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। ১৫ জানুয়ারি থেকে মন্দির নির্মাণের জন্য অনুদান সংগ্রহ করার কাজ চলছে।
দেশের বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি বাংলাতেও এই অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে। আগেই মন্দির নির্মাণের জন্যে ৫ লক্ষ ১ টাকা দান করেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। এর আগে অযোধ্যার রাম মন্দির ট্রাস্টে জমা পড়েছে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের অনুদান। কোবিন্দ ৫ লক্ষ টাকার অনুদান দেন রাম মন্দির নির্মাণ কাজে
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.