রামপুরহাট: বীরভূমে তৃণমূল নেতার বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি করল একদল দুষ্কৃতী। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার রাতে। রামপুরহাট পুরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের চামড়াগুদামপাড়ায় বাড়ি ওই তৃণমূল নেতার। তাঁর বাড়ি লক্ষ্য করেই দুষ্কৃতীরা বোমা ছোঁড়ে বলে অভিযোগ।
তৃণমূল নেতার অভিযোগ কিছু দুষ্কৃতী তাঁর বাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ছোঁড়ে। গতকাল রাতে মুখো কালো কাপড় বেঁধে এসে একাধিক বোমা ছোঁড়ে তারা। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে মোট ৪টি বোমা ছোঁড়ার দাগ পাওয়া গিয়েছে। বোমার শব্দে বাড়ির কাচ ভেঙে গিয়েছে। যত্রতত্র ছড়িয়ে রয়েছে কাচের টুকরো। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে রামপুরহাট থানার পুলিশ। রামপুরহাটের বাস ইউনিয়নের তৃণমূলের শ্রমিক নেতা তিনি। যদিও ওই তৃণমূল নেতার তরফে এখনও কোনও রাজনৈতিক দলের উপর অভিযোগ তোলা হয়নি। এলাকায় বসানো হয়েছে পুলিশ পিকেট।
এদিকে মধ্যমগ্রামের রোহান্ডায় তৃণণূল নেতার বাড়িতে হামলা ও পার্টি অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠল আব্বাস সিদ্দিকির অনুগামীদের উপর। তৃণমূলের অভিযোগ গতকাল রাতে তাদের অঞ্চল সভাপতি আসগর আলির বাড়িতে হামলা চালায় ফুরফুরা শরিফের পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকির অনুগামীরা। অভিযোগ তারা ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্টের কর্মী। অভিযোগ, প্রথমে তারা আসগর আলির বাড়িতে ভাঙচুর চালায়, তারপর তৃণমূল পার্টি অফিসে ভাঙচুর করে। শুক্রবার রাতে ঘটে ঘটনাটি। খবর পাওয়া মাত্র ঘটনাস্থলে যায় মধ্যমগ্রাম থানার পুলিশ। তবে এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্টের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
তৃণমূল নেতার অভিযোগ তিনি তখন ঘটনাস্থলে ছিলেন না। পাশের গ্রামে দলীয় কার্যালয়ে একটি আলোচনাসভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন তিনি। হঠাৎই তিনি বাড়ি থেকে ফোন পান। ফোনেই তিনি জানতে পারেন প্রায় দেড়শো থোকো দুশো জন লোক তার বাড়িতে হামলা চালিয়েছে। তাঁর এও অভিযোগ, বাড়ি থেকে বেরিয়ে অভিযুক্তরা এক রাউন্ড গুলিও চালায়। এরপর রোহান্ডার তৃণমূল কার্যালয়ে গিয়ে ভাঙচুর করে। সেখানেও তারা ২ রাউন্ড গুলি চালায় বলে অভিযোগ। ঘটনায় পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন তৃণমূলের ওই নেতা ও অঞ্চল সভাপতি আসগর আলি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.