ভারতের বাজারে স্কুটারের প্রতি আকর্ষণ রয়েছে একবিপুল সংখ্যক মানুষের। বিভিন্ন রঙ এবং ডিজাইনের কি কি ধরনের স্কুটার বাজারে লঞ্চ করা হল তা ন্যে অনেকের মধ্যেই থাকে তীব্র আকর্ষণ। তবে এবারে জানা গিয়েছে ক্রেতাদের চাহিদার কথা ভেবে ভারতের বাজারে লঞ্চ করা হল নতুন ইলেকট্রিক স্কুটার। সাধারণের নাগালের মধ্যে দাম থাকার ফলে সুবিধা পাবেন সাধারণ মানুষজন।

এই মুহূর্তে ইলেকট্রনিক স্কুটারের চাহিদা ক্রমেই বৃদ্ধি পেয়েছে। আর সেই কারণেই ক্রেতাদের কথা ভেবে আনা হয়েছে এই নতুন স্কুটার। এর ফলে সুবিধা পাবেন সাধারণ মানুষজন। এর আগেও এই সংস্থার তরফে অল্প দামের মধ্যে বাজারে আনা হয়েছিল একাধিক প্ল্যাটফর্ম।

আর তা যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়েছিল। তবে এবারে অল্প বাজেটের মধ্যে ইলেকট্রিক স্কুটার নিয়ে আসার ফলে সুবিধা হবে সাধারণ মানুষের। জানা গিয়েছে এই নতুন স্কুটার এই বছরেই তারা লঞ্চ করবে ভারতের বাজারে। ভারতের বাজারে তারা এই স্কুটার নিয়ে আসবে এপ্রিল মাসে। আর তা নিয়ে ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে তীব্র আকর্ষণ।

জানা গিয়েছে এই স্কুটারে ব্যবহার করা হয়েছে ২০ ah ব্যাটারি। এর সঙ্গেই রয়েছে একাধিক সুবিধা। একবার চার্জে নাগাড়ে এই গাড়ি ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত চলতে পারবে। ক্রেতাদের আকর্ষণের জন্য চারটি আলাদা রঙে এই স্কুটার নিয়ে আসা হবে বলে মনে করা হয়েছে।

সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে ভারতের বাজারে ইলেকট্রিক স্কুটার ব্যবহারের হার যাতে বাড়ে সেই কারণেই তাদের তরফে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। পাশপাশি এই বছর শেষের আগে এই সংস্থার তরফে আরও বেশ কিহু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

জানা গিয়েছে ২০২২ সাএর আগে বাণিজ্যিক গাড়ি তাদের তরফে বাজারে আনা হবে এর ফলে সুবিধা পাবে মানুষজন। এই মুহূর্তে একাধিক কোম্পানির তরফে ইলেকট্রিক গাড়ির উপরে জোর দেওয়া হচ্ছে। আর তা নিয়ে ক্রমেই বাড়ছে আকর্ষণ। তবে এবারে মনে করা হচ্ছে এই নতুন স্কুটার লঞ্চ করা হলে সুব্ধা হবে সাধারণের।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Work from Home এর বাস্তব ছবি নিয়ে আলোচনায় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অনিরুদ্ধ দেব।