তিমিরকান্তি পতি, বাঁকুড়া : বিধানসভা ভোট ঘোষণার আগে ফের দলবদল অব্যাহত বাঁকুড়ায়। এবার তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে নাম লেখালো পাত্রসায়র বালসী-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান, জেলা যুব মোর্চার সদস্য বুদ্ধদেব পাল তৃণমূলে যোগ দিলেন। শুক্রবার বালসীর দলীয় কার্যালয়ে তার হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন তৃণমূলের বাঁকুড়া জেলা সভাপতি শ্যামল সাঁতরা।
প্রসঙ্গত, ২০১৩-২০১৮ সাল পর্যন্ত বালসী-২ গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূলের প্রধান ছিলেন বুদ্ধদেব পাল। পরে ২০১৯-র লোকসভা ভোটের আগে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। অতি সম্প্রতি তিনি ঐ দলের গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে ব্যাপক মার খান। ভর্তি হতে হয় বাঁকুড়া্ সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। পরে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে ফের শাসক শিবিরে নাম লেখালেন তিনি।
এদিন ফের নিজের পুরনো দলে ফিরে বুদ্ধদেব পাল বলেন, ২০০৯ সাল থেকে তৃণমূলে ছিলাম। পরে বিজেপিতে যোগ দিই। বিজেপি এখন ‘সিপিআইএমের হার্মাদের দলে পরিনত হয়েছে’। এবং তারাই আমাকে মেরে ফেলার চক্রান্ত করেছিল। নিজের ভুল বুঝতে পেরে অনুগামীদের নিয়ে ফের পুরাণো দলে ফিরলেন বলে জানান।
তৃণমূল বাঁকুড়া জেওলা সভাপতি শ্যামল সাঁতরা বলেন, বুদ্ধদেব পাল ২০০ জন অনুগামী সহ তাদের দলে যোগ দিলেন। এই এলাকায় তৃণমূল আরো শক্তিশালী হলো বলে তিনি মনে করছেন বলে জানান।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.