সমাজে আজও একটা মেয়ের দিকে আঙ্গুল উঠলে প্রথমেই ধরা হয় তার পোশাক ঠিক ছিলো না বা তার আচরণ ঠিক ছিলো না। “আপ রুচি খানা অউর পর রুচি পেহেননা” এই প্রবাদের অন্তর্গত বিচার থেকে এখনো আমাদের এই তথাকথিত আধুনিক সমাজ বেরোতে পারেনি। তাই বারবারই একটা মেয়েকেই কম্প্রোমাইজ করার কথা ভাবতে হয়।
বাড়ি বা পার্টি বা অফিস- মেয়েদের পোশাক নিয়ে একটা সংশয় থেকেই যায় যে ঠিক কেমন পোশাকে তাদের একেবারে পারফেক্ট লাগবে আবার অন্যদিকে তাদের মান রক্ষা পাবে। তবে একটা কথা মানতেই হবে যে নিজের ব্যক্তিত্ব তুলে ধরতে পোশাকের জুড়ি মেলা ভার। কর্পোরেট অফিস মানেই সেখানে রয়েছে নির্দিষ্ট পোশাক বা ইউনিফরম কিন্তু আজকাল এমন বেশ কিছু কোম্পানিও আছে যারা এই ব্যাপারে মেয়েদের যথেষ্ট স্বাধীনতা দিচ্ছে।
আপনাদের জন্যে তুলে ধরা হলো অফিস পোশাকের কিছু বেস্ট সাজেশন। দেখে নিন একবার-
১. স্কার্ট: আজকাল বেশ পাশ্চাত্য কায়দায় স্কার্টের চল হয়েছে। স্কার্ট পরতে চাইলে সাধারণত এক রঙের স্কার্ট বা কালো, সাদা, বাদামি অথবা হালকা রঙের স্কার্ট ট্রাই করতেই পারেন। হালকা রঙের স্কার্ট হলে সঙ্গে একরঙের গাঢ় শার্ট পরুন।
২. গলাবন্ধ টিউনিক বা ফর্মাল টপ: গলাবন্ধ এবং সামনে বোতাম দেওয়া টপ বেশ একটা স্মার্ট লুক আনে। পাতলা টিউনিক বা প্রিন্টেড গুলোও বেশ ভালো মানাবে। তার সঙ্গে ট্রাউজার বা প্যান্ট দিয়ে পড়ুন। প্লাজোও পড়তে পারেন। নীচের লিংক থেকে বেশ কিছু রঙিন ও ভিন্ন স্টাইলের টিউনিক বেছে নিতে পারেন।
৩. শাড়ি: অফিসের পোশাক হিসেবে শাড়ির স্থান অপরিবর্তিত। শাড়িতেই নারী- এই ধারণা থেকেই অফিস লুকে ফিট, স্মার্ট সাজতে নানা স্টাইলের শাড়ি আজকাল ট্রাই করছেন কর্মরত মহিলারা। অফিসে কোনো প্রেজেন্টেশন বা মিটিং থাকলে জামদানি বা খাদি বাছতে পারেন। আবার সাধারণ দিনগুলির জন্যেও একরঙের মলমলে বা তাঁত বা লিনেন আজকাল বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.